শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
শহীদ এম. মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ, সিরাজগঞ্জ
বাংলাদেশের সিরাজগঞ্জ জেলায় অবস্থিত সরকারি মেডিকেল কলেজ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
শহীদ এম. মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের সিরাজগঞ্জ জেলায় অবস্থিত একটি সরকারী মেডিকেল কলেজ। এটি ২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়;[২] যা বর্তমানে দেশের একটি অন্যতম প্রধান চিকিৎসাবিজ্ঞান বিষয়ক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে ৫ বছর মেয়াদি এমবিবিএস কোর্সে প্রতি বছর ১০০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়।[৩]
Remove ads
অবস্থান
সিরাজগঞ্জ শহরের,শিয়ালকোল বাজার এলাকায় শহীদ এম. মনসুর আলী মেডিকেল কলেজটি অবস্থিত। সিরাজগঞ্জ শহরের বাজার ষ্টেশন থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে কলেজটি অবস্থিত।[৪][৫]
ইতিহাস
শহীদ এম. মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ প্রথমে "সিরাজগঞ্জ মেডিকেল কলেজ, সিরাজগঞ্জ" নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে সিরাজগঞ্জ জেলার রাজনৈতিক এবং বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মুহাম্মদ মনসুর আলীর নামে শহীদ এম. মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ নামকরণ করা হয়।[৬]
২০১৪-১৫ অর্থবছরে সারাদেশে স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার সিরাজগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, জামালপুর, পটুয়াখালী, টাঙ্গাইল ও রাঙ্গামাটিতে ৬ টি নতুন মেডিকেল কলেজ স্থাপনের পরিকল্পনা করেছিল। ২০১৪-১৫ শিক্ষা বছরে ৫১ শিক্ষার্থী দ্বারা কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়েছিল।[৭]
Remove ads
অন্তর্ভুক্তি
সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত একটি কলেজ। শিক্ষার্থীরা রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিনে ৫ বছর মেয়াদী এমবিবিএস কোর্স শেষ করে এবং চূড়ান্ত পেশাদার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করে।
পেশাদার পরীক্ষা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় ফলাফল ঘোষণা করে। অভ্যন্তরীণ পরীক্ষাগুলো যেমন: আইটেম, কার্ড পরীক্ষা, টার্ম পরীক্ষা এবং নিয়মিত মূল্যায়নগুলো নিয়মিত বিরতিতে নেওয়া হয়।
ভর্তি পরীক্ষা
বাংলাদেশের সকল মেডিকেল কলেজগুলোর সাথে শহীদ এম. মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি প্রক্রিয়া কেন্দ্রীয়ভাবে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর (ডিজিএইচএস) নিয়ন্ত্রণ করে। ভর্তি প্রক্রিয়াতে সারা দেশে প্রতি বছর একসাথে লিখিত ও বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (এমসিকিউ) ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর পরীক্ষার নিয়মাবলী নির্ধারণ করে এবং পরীক্ষার ন্যূনতম কৃতকার্য নাম্বার নির্ধারণ করে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বিভিন্ন বছরে ভর্তির নিয়মগুলোকে পরিবর্তন করেছে, তবে সাধারনভাবে প্রার্থীরা প্রাথমিকভাবে এই পরীক্ষার স্কোরের ভিত্তিতে ভর্তি হয়েছেন। সম্মিলিত স্কোরে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) এবং উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার গ্রেড গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে বা পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার পূর্বশর্ত হিসাবে বিবেচিত হয়।[৮][৯] স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় মুক্তিযোদ্ধা, উপজাতি এবং বিদেশী কোটার প্রার্থীদের জন্য আলাদা শর্ত নির্ধারণ করেছে।[১০][১১][১২] বিদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য ভর্তি প্রক্রিয়াতে তাদের এসএসসি এবং এইচএসসি গ্রেডের উপর ভিত্তি করে।
Remove ads
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads