শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
সংস্কৃত সাহিত্য
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
সংস্কৃত সাহিত্য সূচিত হয় বেদ রচনার মাধ্যমে। পরবর্তী কালে লৌহযুগীয় ভারতে রচিত সংস্কৃত মহাকাব্য ও ধ্রুপদী সংস্কৃত সাহিত্যের সুবর্ণযুগ থেকে আদি মধ্যযুগ (মোটামুটি খ্রিষ্টীয় তৃতীয় থেকে অষ্টম শতাব্দী) পর্যন্ত চরম উৎকর্ষ লাভ করে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ১১০০ খ্রিষ্টাব্দে অবক্ষয় যুগ শুরু হওয়ার পূর্বেও একাদশ শতকে এই সাহিত্য আর একবার বিকশিত হয়ে ওঠে। বর্তমান কালে সংস্কৃত পুনরুদ্ধারের যে চেষ্টা চলছে তার অঙ্গ হিসেবে ২০০২ সাল থেকে সর্বভারতীয় সংস্কৃত উৎসব চালু হয়েছে। এই উৎসবের লক্ষ্য সংস্কৃত সাহিত্যকে উৎসাহ দান করা।
এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত। |
এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি। |

হিন্দুধর্মের প্রধান গ্রন্থগুলি সবই সংস্কৃতে লেখা। ভারতের আধুনিক ভাষাগুলিও হয় সংস্কৃত থেকে উৎপন্ন অথবা সংস্কৃত দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত। এই কারণে ভারতীয় সংস্কৃতিতেও সংস্কৃত সাহিত্যের প্রভাব অত্যন্ত গভীর।
সংস্কৃত সাহিত্যে নানা ধরণ ও রকমের রচিত গ্রন্থ ও লিখন উপলব্ধ। এই সব রচনা অনেক হাজার বছর ধরে নানান রূপে রচিত হয়েছে। এইগুলো সব গাছের ছাল তলাপাত্র শিলালিখন কাগজ ও চামরার লিপিপত্রে আবিষ্কার করা হয়েছে বর্তমান কাল অব্ধি। কবিতা কাব্য় ধর্মগ্রন্থ গণিত নক্ষত্রবিজ্ঞান জ্য়োতির্বিজ্ঞান রসায়ন ভৌতবিজ্ঞান ভূতত্ত্ব ঔষধি ও আয়ূর্বেদ এবং অন্য়ান্য় অনেক রকমের লিখন মেলে।
সাহিত্য়ের ইতিহাস কয়েক হাজার বছরের ধন। এই কালে সংস্কৃত ভাষাতেও পরিবর্তন হয়েছে খুব। অন্য়ান্য় ভাষা ও শব্দাবলীর প্রভাব ও পূর্ববৈদিক যুগের যে ভাষায় চতুর্বেদের রচনা হয় তা পরবর্তীকালে পাণিনির অষ্টাধ্য়ায়ীতে নূতন নির্দিষ্ট এক রূপ পায়। সেই কালে শাস্ত্রীয় সংস্কৃত গঠন হয়। এতে পরে আরো প্রভাব পড়ে ও উপনিষদ্ থেকে নাট্য়রচনা এবং নৃত্য়নাট্য়ের শাস্ত্র ভরত মুনি রচিত নাট্য়শাস্ত্র আর কবিতা ও ছন্দ ও তার গাণিতিক যোগ ও নানা জ্য়োতির্বিদ্য়া এবং নক্ষত্রবিজ্ঞানগ্রন্থ যেমন সূর্যসিদ্ধান্ত বা বেদাঙ্গজ্য়োতিষ পুস্তকেও লক্ষ্য় করা যায়। [১]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
Remove ads
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads