শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
২০১৩ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
২০১৩ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ইংরেজি: 2013 ICC Champions Trophy) আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল বা আইসিসি'র দিক-নির্দেশনায় আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি'র ৭ম আসর। মর্যাদার দিক থেকে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের পর একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের এ প্রতিযোগিতাটি ২০১৩ সালের ৬-২৩ জুন, ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসে যৌথভাবে অনুষ্ঠিত হয়।[১][২] ইংল্যান্ডই প্রথম ও একমাত্র দেশরূপে দুইবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনে স্বাগতিকের মর্যাদা পেয়েছে।[৩]
স্বাগতিক দেশসমূহের ৩টি শহর - লন্ডনের ওভাল, বার্মিংহামের এজবাস্টন এবং কার্ডিফের সলেক স্টেডিয়াম বা প্রতিযোগিতাকালীন সময়ে পরিচিত কার্ডিফ ওয়েলস স্টেডিয়ামে আয়োজনের জন্য স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে যে, ১৯৯৮ সালে প্রবর্তিত আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি প্রতিযোগিতার এটিই সর্বশেষ আসর।[৪][৫] এর পরিবর্তে ২০১৭ সাল থেকে আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।[৬] বিজয়ী দলকে ২০১৩ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিসহ দুই মিলিয়ন মার্কিন ডলার দেয়া হয় যা এ প্রতিযোগিতার উৎপত্তিকালের পর থেকে সর্বোচ্চ।
চূড়ান্ত খেলায় ভারত মাত্র পাঁচ রানের ব্যবধানে স্বাগতিক ইংল্যান্ড দলকে পরাভূত করে শিরোপা লাভ করে।[৭]
Remove ads
নিয়ম-কানুন
২০১৩ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আটটি দল অংশ নেয়।[৫] শীর্ষস্থানীয় দলকে সামনে রেখে দুই গ্রুপে বিভক্ত করা হয়েছে। প্রাথমিক পর্বে প্রত্যেক দল একে-অপরের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। শীর্ষ দুই দল সেমি-ফাইনালে যাবে। সেখানে ১ম সেমি-ফাইনালে গ্রুপ এ বিজয়ী, গ্রুপ বি রানার-আপের এবং ২য় সেমি-ফাইনালে গ্রুপ বি বিজয়ী, গ্রুপ এ রানার-আপের মুখোমুখি হবে। সেমি-ফাইনালে বিজয়ী দুই দল চূড়ান্ত খেলায় লড়বে।
Remove ads
পয়েন্ট পদ্ধতি
দলের সদস্য
ভারতীয় দল থেকে যুবরাজ সিং, গৌতম গম্ভীর ও বীরেন্দ্র শেওয়াগ এবং পাকিস্তান দল থেকে শহীদ আফ্রিদি বাদ পড়েছেন।[৮]
প্রস্তুতিমূলক খেলা
সারাংশ
প্রসঙ্গ
প্রচলিত একদিনের আন্তর্জাতিক খেলার তুলনায় প্রস্তুতিমূলক খেলার আইন-কানুন কিছুটা শিথিল করা হয়েছে। সেজন্যেই তা একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার মর্যাদা দেয়া হয় না।
- একটি দলে ১৫ জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করতে পারবে। কিন্তু ইনিংসে কেবলমাত্র ১১ জন খেলোয়াড় ব্যাট কিংবা ফিল্ডিং করতে পারবে।
- কোনরূপ আঘাতপ্রাপ্তি ছাড়াই ব্যাটসম্যান মাঠ থেকে চলে আসতে পারবে।
প্রস্তুতিমূলক খেলা
ব |
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
Remove ads
গ্রুপ পর্ব
সারাংশ
প্রসঙ্গ
গ্রুপ এ
ব |
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির জন্য খেলা পরিত্যক্ত
ব |
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির জন্যে খেলা দেরীতে অনুষ্ঠিত হওয়ায় ২৪ ওভার নির্ধারিত হয়।
- ওডিআই অভিষেক: কোরে অ্যান্ডারসন (নিউজিল্যান্ড)
- বিজয়ের ফলে ইংল্যান্ড সেমি-ফাইনালে উন্নীত হয়।
ব |
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বিজয়ের ফলে শ্রীলঙ্কা সেমি-ফাইনালে উন্নীত হয়।
গ্রুপ বি
ব |
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- শিখর ধাওয়ান তার প্রথম ওডিআই সেঞ্চুরি করেন।
ব |
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির জন্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস বিলম্বে শুরু হয়।
ব |
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ওডিআই অভিষেক: ক্রিস মরিস (দক্ষিণ আফ্রিকা)
ব |
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বিজয়ের ফলে ভারত সেমি-ফাইনালে উন্নীত হয় ও পাকিস্তান প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।
ব |
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টিজনিত কারণে খেলা ১৪:৩০-এ শুরু হবার ফলে ৩১ ওভারে নির্ধারিত হয়।
- শ্রেয়তর প্রকৃত গড় রানে এগিয়ে থাকায় দক্ষিণ আফ্রিকা সেমি-ফাইনালে পৌঁছে এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।
ব |
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টিজনিত কারণে পাকিস্তানের ইনিংস ৪০ ওভারে অনুষ্ঠিত হয়।
- জয়ের জন্য ভারতের লক্ষ্যমাত্রা ডি/এল পদ্ধতিতে ১৬৭ রানে নির্ধারণ করা হয়।
- পুনরায় বৃষ্টির জন্যে ভারতের ইনিংস ২২ ওভারে ১০২ রানের লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয়।
Remove ads
নক-আউট পর্ব
সেমি-ফাইনাল | ফাইনাল | |||||||
গ্রুপ এ | ![]() |
১৭৯/৩ (৩৭.৩ ওভার) | ||||||
গ্রুপ বি | ![]() |
১৭৫ (৩৮.৪ ওভার) | ||||||
![]() |
১২৪/৮ (২০ ওভার) | |||||||
![]() |
১২৯/৭ (২০ ওভার) | |||||||
গ্রুপ বি | ![]() |
১৮২/২ (৩৫ ওভার) | ||||||
গ্রুপ এ | ![]() |
১৮১/৮ (৫০ ওভার) |
সেমি-ফাইনাল
ব |
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ইংল্যান্ড খেলায় বিজয়ী হয়ে ফাইনালে উন্নীত হয়।
ব |
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ভারত খেলায় বিজয়ী হয়ে ফাইনালে উন্নীত হয়।
চূড়ান্ত খেলা
ব |
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির জন্যে খেলা ১৬:২০ ঘটিকায় শুরু হয় ও ২০ ওভারে নির্ধারিত হয়।
Remove ads
পরিসংখ্যান
Remove ads
বিতর্ক
বার্মিংহামে অনুষ্ঠিত খেলায় ইংল্যান্ডের কাছে অস্ট্রেলিয়ার পরাজয়ের ফলে জো রুটের সাথে শারীরিক ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েন ডেভিড ওয়ার্নার। এরফলে ওয়ার্নার অ্যাশেজের প্রথম টেস্টের জন্য নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েন। এছাড়াও তাকে সাত হাজার পাউন্ড জরিমানা করা হয়।[১২]
সাবেক ইংরেজ অধিনায়ক বব উইলিস প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অনুষ্ঠিত খেলায় ইংরেজ ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে রিভার্স সুইং করার জন্যে বল টেম্পারিংয়ের অভিযোগ আনেন। পাকিস্তানি আম্পায়ার আলীম দার শ্রীলঙ্কার ইনিংসের মাঝামাঝি সময়ে বল পরিবর্তন করেন। কিন্তু ইংরেজ কোচ অ্যাশলে জাইলস এ অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন যে, আলীম দার বলের ধার নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বল পরিবর্তন করেছেন।[১৩]
Remove ads
সম্প্রচার ব্যবস্থা
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads