এ. এস. বাইয়াট
From Wikipedia, the free encyclopedia
ডেম অ্যান্টোনিয়া সুজান ডাফি ডিবিই অনএফবিএ (ইংরেজি: Antonia Susan Duffy; জন্ম: ড্রেবল, ২৪ আগস্ট ১৯৩৬ - ১৬ নভেম্বর ২০২৩) পেশাগতভাবে তার প্রাক্তন বিবাহিত নাম এ. এস. বাইয়াট (/ˈbaɪ.ət/ BY-ət),[1] নামে পরিচিত, একজন ইংরেজ সমালোচক, ঔপন্যাসিক, কবি ও ছোটগল্প লেখিকা। তার বইসমূহ ত্রিশের অধিক ভাষায় অনূদিত হয়েছে।[2]
ডেম এ. এস. বাইয়াট ডিবিই HonFBA | |
---|---|
জন্ম | অ্যান্টোনিয়া সুজান ড্রেবল (১৯৩৬-০৮-২৪)২৪ আগস্ট ১৯৩৬ শেফিল্ড, ওয়েস্ট রাইডিং অব ইয়র্কশায়ার, ইংল্যান্ড |
মৃত্যু | ১৬ নভেম্বর ২০২৩(2023-11-16) (বয়স ৮৭) লন্ডন, ইংল্যান্ড |
পেশা |
|
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান |
|
সময়কাল | ১৯৬৪-২০১৬ |
দাম্পত্যসঙ্গী |
|
সন্তান | ৪ |
আত্মীয় |
|
ওয়েবসাইট | |
দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করার পর তিনি ১৯৫৯ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন এবং ডারহাম শহরে চলে যান। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন তিনি তার প্রথম দুটি উপন্যাসের কাজ শুরু করেন। সেগুলো চ্যাটো অ্যান্ড উইন্ডুজ থেকে শ্যাডো অব আ সান (১৯৬৪, দ্য শ্যাডো অব আ সান শিরোনামে ১৯৯১ পুনর্মুদ্রিত) এবং দ্য গেম (১৯৬৭) শিরোনামে প্রকাশিত হয়। বাইয়াট তার পুত্রের শিক্ষা খরচের জন্য ১৯৭২ সালে শিক্ষকতার চাকরিতে যোগদান করেন। বাইয়াট ১১ বছর শিক্ষকতা চালিয়ে যান এবং ১৯৮৩ সালে পূর্ণ সময় লেখনীতে মনোনিবেশ করেন। দ্য ভার্জিন ইন দ্য গার্ডেন (১৯৭৮) তার চারি উপন্যাসের প্রথম খণ্ড,[3] এরপর তিনি এই ধারাবাহিকের স্টিল লাইফ (১৯৮৫), বাবেল টাওয়ার (১৯৯৬) ও আ হুইসলিং ওম্যান (২০০২) রচনা করেন।
বাইয়াটের উপন্যাস পসেসন: আ রোম্যান্স ১৯৯০ সালে বুকার পুরস্কার অর্জন করে, অন্যদিকে তার ছোটগল্প সংকলন দ্য জিন ইন দ্য নাইটেঙ্গেল্স আই (১৯৯৪) ১৯৯৫ সালে কল্পকাহিনীতে আগা খান পুরস্কার অর্জন করে। তার দ্য চিলড্রেন্স বুক ২০০৯ সালে বুকার পুরস্কারের ক্ষুদ্রতালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল এবং ২০১০ সালে জেমস টেইট ব্ল্যাক মেমোরিয়াল পুরস্কার অর্জন করে। তার সমালোচনামূলক কর্মের মধ্যে রয়েছে ডেম আইরিস মার্ডককে (তার বন্ধু ও পরামর্শক) নিয়ে দুটি পাঠ, সেগুলো হল ডিগ্রিস অব ফ্রিডম: দ্য আর্লি নভেলস অব আইরিস মার্ডক (১৯৬৫) ও আইরিস মার্ডক: আ ক্রিটিক্যাল স্টাডি (১৯৭৬)। তার অন্যান্য সমালোচনামূলক লেখনী হল ওয়ার্ডসওয়ার্থ অ্যান্ড কোলরিজ ইন দেয়ার টাইম (১৯৭০) ও পোট্রেটস ইন ফিকশন (২০০১)।
বাইয়াট ২০০২ সালে শেকসপিয়ার পুরস্কার, ২০১৬ সালে ইর্যাজমাস পুরস্কার, ২০১৭ সালে পার্ক কিয়োং-নি পুরস্কার ও ২০১৮ সালে হান্স ক্রিশ্চিয়ান অ্যান্ডারসন সাহিত্য পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারের মনোনীত হিসেবে তার নাম উল্লেখ করা হয়।[4]