কাসেম সোলেইমানি
ইরানের প্রবীণ সামরিক কর্মকর্তা / From Wikipedia, the free encyclopedia
কাসেম সোলেমানি (ফার্সি: قاسم سلیمانی; ১১ মার্চ ১৯৫৭ – ৩ জানুয়ারি ২০২০) ছিলেন একজন ইরানি সমরনায়ক, ইসলামি বিপ্লবী রক্ষীবাহিনীর মেজর জেনারেল এবং ১৯৯৮ সাল থেকে ২০২০ সালে তাঁর মৃত্যুর পূর্বাবধি কুদস বাহিনী নামক বহির্দেশীয় সামরিক ও চোরাগোপ্তা কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত বিভাগের কমান্ডার। তাঁর জীবনের শেষাংশে অনেকে তাঁকে আয়াতুল্লাহ আলি খামেনেইয়ের ডানহাত এবং ইরানের দ্বিতীয় ক্ষমতাধর ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করতেন। [19][20]
সর্দার কাসেম সোলেমানি | |
---|---|
স্থানীয় নাম | قاسم سلیمانی گاندو |
ডাকনাম | "হাজ কাসেম" (সমর্থকদের মাঝে)[1] "ছায়া সেনাপতি" (পাশ্চাত্যে)[2][3][4][5][6] |
জন্ম | (১৯৫৭-০৩-১১)১১ মার্চ ১৯৫৭ কানাত-এ-মালেক, কেরমান, ইরান |
মৃত্যু | ৩ জানুয়ারি ২০২০(2020-01-03) (বয়স ৬২)[7] বাগদাদ, ইরাক |
আনুগত্য | ইরান |
সেবা/ | ইসলামি বিপ্লবী রক্ষীবাহিনী |
কার্যকাল | ১৯৭৯–২০২০ |
পদমর্যাদা | মেজর জেনারেল |
ইউনিট | কুদস ফোর্স |
নেতৃত্বসমূহ | কেরমানের ৪১তম থারাল্লাহ বিভাগ কুদস ফোর্স |
যুদ্ধ/সংগ্রাম | See battles কুর্দি বিদ্রোহ (১৯৭৯) ইরান-ইরাক যুদ্ধ (১৯৮০–১৯৮৮)[8]
KDPI insurgency (1989–96) South Lebanon conflict (1985–2000) Invasion of Afghanistan[10][ভাল উৎস প্রয়োজন]
Iran–Israel proxy conflict
Syrian Civil War
Iraqi Civil War (2014–2017)
|
পুরস্কার | Order of Zolfaghar (1)[17] Order of Fath (3)[18] |
সোলেইমানি তাঁর সামরিক জীবন শুরু করেছিলেন ১৯৮০ - এর দশকের ইরান-ইরাক যুদ্ধের শুরুতে, তিনি ৪১ তম বিভাগের অধিনায়ক ছিলেন। পরে তিনি ঐচ্ছিক বেশ কিছু অভিযানের সাথে জড়িত ছিলেন, সাদ্দামবিরোধী শিয়া ও ইরাকের কুর্দি গোষ্ঠীগুলিকে সামরিক সহায়তা প্রদান এবং পরবর্তীতে ফিলিস্তিনি অঞ্চলগুলিতে লেবাননের হিজবুল্লাহ এবং হামাসকে সহায়তা প্রদান করেছেন । ২০১২ সালে সোলায়মানি সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের সময় বিশেষত ইসলামিক স্টেট অব ইরাক অ্যান্ড দ্য লেভান্টের বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানে সিরিয়ার সরকারকে গুরুত্বপূর্ণ সহযোগিতা প্রদান করেন। সোলাইমানি ২০১৪-২০১৫ সালে ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক এবং লেভান্ট (আইএসআইএল) এর বিরুদ্ধে অগ্রসর হওয়া সম্মিলিত ইরাকি সরকার এবং শিয়া মিলিশিয়া বাহিনীর কমান্ডেও সহায়তা করেছিলেন। [21]
সোলেইমানি ২০২০ সালের ৩ জানুয়ারি ইরাকের বাগদাদে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি টার্গেট করা বিমান হামলায় নিহত হন। তাঁর সাথে ফোর্সের আরো কিছু জনপ্রিয় সামরিক সদস্যরা নিহত হয়।