গিলগামেশ
From Wikipedia, the free encyclopedia
গিলগামেশ (/ˈɡɪl.ɡə.mɛʃ/; 𒄑𒂆𒈦, Gilgameš, বিলগামেস হিসেবেও পরিচিত ছিল[1])। গিলাগামেশ মহাকাব্যের প্রধান চরিত্র। মেসোপটেমীয় পুরাণ নামটি সুমের, আক্কাদীয়, আসিরিয়া এবং ব্যাবিলনিয়া পুরাণ সম্মিলিতভাবে দেওয়া হয়েছে, ইরাকের টাইগ্রিস এবং ইউফ্রেটিস নদীর মাঝে এটি অবস্থান। সুমেররা বহু ঈশ্বরবাদী ধর্মের অনুসারি ছিল। তার প্রাণী বা বস্তুতে নরত্ব আরোপ সম্পর্কিত ঈশ্বর অথবা ঈশ্বরীর প্রতিরূপ সৃষ্টি করতো যারা শক্তি অথবা বিশ্বের উপস্থিতি নির্দেশ করতো, পরবর্তী কালে প্রায় গ্রিক পুরাণ মতো।
গিলগামেশ ছিল মেসোপটেমীয় পুরাণের একটি চরিত্র। তার গল্প মানবিক ইতিহাসের প্রথম মহাকাব্যে বর্ণনা করা হয়েছে, যা পরবর্তীতে গিলগামেশের মহাকাব্য নামে নামকরণ করা হয়েছিল। আনুমানিক খ্রিষ্টপূর্ব ২০০০ সালে রচিত এই অসম্পূর্ণ মহাকাব্য কিউনিফর্ম লিপিতে লিখিত। সম্রাট আসুরবানিপলের গ্রন্থগারে সংরক্ষিত কাব্যটির মোট চরণ সংখ্যা ৩ হাজার। জনশ্রুতি আছে গিলগামেশ ছিলেন উরুক রাজ্যের রাজা। এই কাব্যে গিলগামেশের দুঃসাহসীক স্বর্গাভিযানের কাহিনি বর্ণনা করা হয়েছে।[2]