চন্দ্রপুর জেলা
মহারাষ্ট্রের একটি জেলা / From Wikipedia, the free encyclopedia
চন্দ্রপুর জেলা (পূর্বে চন্দ জেলা নামে পরিচিত), ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের নাগপুর বিভাগের একটি জেলা। ১৯৮১ সালে গড়চিরোলি এবং সিরোনচা তালুক পৃথক জেলায় বিভক্ত হওয়া অবধি চন্দ্রপুর ভারতের বৃহত্তম জেলা ছিল। ২০১১ সালে এই জেলার জনসংখ্যা ছিল ২,২০৪,৩০৭ জন[1]।
দ্রুত তথ্য চন্দ্রপুর জেলা, দেশ ...
চন্দ্রপুর জেলা | |
---|---|
মহারাষ্ট্রের জেলা | |
মহারাষ্ট্রের মধ্যে চন্দ্রপুর জেলার অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | মহারাষ্ট্র |
বিভাগ | নাগপুর বিভাগ |
সদর | চন্দ্রপুর |
তালুকা | 1. চন্দ্রপুর, 2. ভদ্রাবতী, 3. ওয়ারোরা, 4. চিমুর, 5. নাগভিড, 6. ব্রহ্মপুরী, 7. সিন্দেওয়াহি, 8. মুল, 9. সাওলি, 10. গোন্ডপিম্প্রি, 11. রাজুরাল, 12. কোরপানা, 13. পোম্বুর্মা, 14. বল্লারপুর, 15. জীবতি |
আয়তন | |
• মোট | ১১,৪৪৩ বর্গকিমি (৪,৪১৮ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ২২,০৪,৩০৭ |
• জনঘনত্ব | ১৯০/বর্গকিমি (৫০০/বর্গমাইল) |
• পৌর এলাকা | ৩৫.১২ percent |
Demographics | |
• সাক্ষরতা | ৮৮.২২% ২০১১ ভারতের জনগণনা অনুসারে |
সময় অঞ্চল | ভারতীয় প্রমাণ সময় (ইউটিসি+05:30) |
জাতীয় সড়ক | জাতীয় সড়ক ৩৫৩ই, জাতীয় সড়ক ৯৩০, MSH 6, MSH 9, SH 233, SH 243, SH 264 |
গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাত | 1578 mm |
ওয়েবসাইট | chanda |
বন্ধ
চন্দ্রপুর জেলাটি সুপার তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য পরিচিত; এছাড়া জেলাতে ওয়ার্ধা উপত্যকায় কয়লাখনির জন্যেও জেলার পরিচিতি রয়েছে[2]। চন্দ্রপুরে চুনাপাথরের বিশাল আকর রয়েছে যা জেলার সিমেন্টশিল্পের প্রধান কাঁচামাল।
জেলায় অবস্থিত তাডোবা অন্ধারি ব্যঘ্র প্রকল্পটি ভারতের আঠাশটি ব্যাঘ্র সংরক্ষণ প্রকল্পের মধ্যে অন্যতম। ২০১৫ সালের বাঘের গণনায় দেখা গেছে যে মহারাষ্ট্রের ১৭০টি টি বাঘের মধ্যে ১২০ টি চন্দ্রপুর জেলার বাসিন্দা[3]।