তালাত পাশা
From Wikipedia, the free encyclopedia
মুহাম্মদ তালাত পাশা (উসমানীয় তুর্কি: محمد طلعت پاشا, তুর্কি: Mehmed Talât Pasha, ১৮৭৪ – ১৫ মার্চ ১৯২১) (শুধু তালাত পাশা বলেও পরিচিত) ছিলেন তিন পাশা নামে অবিহিত ব্যক্তিত্রয়ের অন্যতম। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তারা তিনজন উসমানীয় সাম্রাজ্যকে কার্যত শাসন করতেন।[2]
মুহাম্মদ তালাত | |
---|---|
উসমানীয় সাম্রাজ্যের উজিরে আজম | |
কাজের মেয়াদ ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯১৭ – ৮ অক্টোবর ১৯১৮ | |
সার্বভৌম শাসক | পঞ্চম মুহাম্মদ ষষ্ঠ মুহাম্মদ |
পূর্বসূরী | সাইদ হালিম পাশা |
উত্তরসূরী | আহমেদ ইজ্জত পাশা |
অর্থমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ নভেম্বর ১৯১৪ – ৪ নভেম্বর ১৯১৭ | |
সার্বভৌম শাসক | পঞ্চম মুহাম্মদ |
পূর্বসূরী | মুহাম্মদ জাভিদ বে |
উত্তরসূরী | আবদুর রহমান ভেফিক সায়িন |
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১২ জানুয়ারি ১৯১৩ – ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯১৭ | |
সার্বভৌম শাসক | পঞ্চম মুহাম্মদ |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | সেপ্টেম্বর 1, 1874 কিরকালি, এদির্ন ভিলায়েত, উসমানীয় সাম্রাজ্য (আধুনিক কার্দজহালি, কার্দজহালি প্রদেশ, বুলগেরিয়া) |
মৃত্যু | ১৫ মার্চ ১৯২১ (৪৭ বছর) বার্লিন, জার্মানি |
জাতীয়তা | উসমানীয় |
রাজনৈতিক দল | কমিটি অব ইউনিয়ন এন্ড প্রগ্রেস |
ধর্ম | বেকতাশি[1] |
১৯০৮ খ্রিষ্টাব্দে এদির্নের ডেপুটি হওয়ার মাধ্যমে উসমানীয় রাজনীতিতে তার অভিষেক হয়। এরপর তিনি অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী ও পরবর্তীকালে ১৯১৭ খ্রিষ্টাব্দে উজিরে আজম হন।[2] ১৯১৮ তে তিনি আনোয়ার পাশা ও জামাল পাশার সাথে পালিয়ে যান। ১৯২১ খ্রিষ্টাব্দে বার্লিনে আর্মেনীয় গণহত্যা থেকে বেঁচে যাওয়া সোগোমন টেহলিরিয়ান নামক ব্যক্তি তাকে হত্যা করে।[2]
অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী থাকার সময় তালাত পাশা ১৯১৫ খ্রিষ্টাব্দের ২৪ এপ্রিল কনস্টান্টিনোপলের আর্মেনীয় নেতাদের গ্রেপ্তারের আদেশ দেন[3][4][5] এবং সাময়িক স্থানান্তর আইনের অনুরোধ করে। এর ফলে সাম্রাজ্যের ব্যাপক সংখ্যক আর্মেনীয় নাগরিকের মৃত্যু হয়।[6][7][8][9]