ধর্মের মনস্তত্ব
From Wikipedia, the free encyclopedia
ধর্মের মনস্তত্ব গঠিত হয় মনস্তাত্ত্বিক প্রক্রিয়ার প্রয়োগ এবং গঠনমুলক ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে যা ধর্মীয় ঐতিহ্যকে ধার্মিক ও নিধার্মিক উভয় দিক থেকেই বিচিত্র ভাবে বিবেচনা করে।
ধর্মের মনস্তত্ববিদরা তিনটি মেজর প্রজেক্টে ধর্ম নিয়ে গবেষণা করেন।
১) পদ্ধতিগত বর্ণনা, বিশেষ করে ধর্মীয় বিষয়বস্তু, ধর্মের আচরণ, অভিজ্ঞিতা এবং অভিব্যক্তি নিয়ে;
২) মানবজাতির সুচনার যে ইতিহাস তাতে ধর্মের প্রভাবের যে ব্যখ্যা তা নিয়ে;
৩) ধর্মীয় মনোভাব ও আচরণের জন্য সমাজ ও ব্যক্তিতে কি প্রভাব পরে তার মানচিত্র তৈরী নিয়ে। ১৯ শতকের শেষের দিকে ধর্মীয় মনস্তত্বের স্ব সচেতনীয় মুলনীতির উথ্থান ঘটে। কিন্তু এই তিনটি কাজ নিয়ে ইতিহাসে অনেক শতক পূর্ব থেকে আলোচনা চলে আসছে।[1]
উইলিয়াম্মের মনোবিজ্ঞানীরা তিনটি বড় প্রকল্প অনুসরণ করেন:
১.কাজটির স্বাভাবিক ভাবেই গবেষণা,বিশেষ অভিব্যক্তি, বিষয়বস্তু, মনোভাব, অভিজ্ঞতা নিয়ে মূলত ম্যাপিং করা হয়
২.পৌরাণিক-ধারণার ব্যাখ্যা, মানব জাতির ইতিহাসে এবং ব্যক্তিজীবনে, ধর্মের প্রভাব এবং বৈচিত্র্যকে নিয়ে সাধারণত বিবেচনা করা হয়।