মহাসু পাহাড়ি ভাষা
From Wikipedia, the free encyclopedia
মহাসু পাহাড়ি ভাষা (টাকরী: 𑚢𑚩𑚭𑚨𑚱 𑚞𑚩𑚭𑚪𑚯) পশ্চিমা পাহাড়ী ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত একটি ভাষা, যা মূলত উত্তর ভারতের হিমাচল প্রদেশ রাজ্যের সোলান জেলার উত্তরাংশ ও শিমলা জেলাকে কেন্দ্র করে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর ভাষা৷ এটি মহাসুই বা মহাসুবী নামেও পরিচিত৷ ইউনেস্কো এই ভাষাটিকে ভারতের অধিকতর বিপন্ন ভাষাগুলির তালিকাভুক্ত করেছে৷[4] ২০০১ খ্রিস্টাব্দের জনগণনা অবধি এই ভাষাটির উল্লেখ নেই৷ আবার ২০১১ খ্রিস্টাব্দে ভাষাটির দক্ষিণের উপভাষা বাঘাটি-কে হিন্দির উপভাষা বলে চিহ্নিত করা হয়েছে৷ এথ্নোলগ অনুযায়ী ২০০১ খ্রিস্টাব্দে ১০ লক্ষ লোক এই ভাষায় কথা বলতো৷[5] পূর্বে শিমলা ও সোলান জেলা দুটি মহাসু জেলার অংশ ছিলো৷ ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দের ১লা সেপ্টেম্বর তারিখে হিমাচল প্রদেশের জেলা পুনর্গঠনে মহাসু জেলা অবলুপ্ত করা হয়৷ পূর্বতন মহাসু জেলার সোলান ও অর্কী তহশিল মিলে সোলান জেলা এবং নালাগড় ও কণ্ডাঘাট তহশিল নিয়ে পাঞ্জাবের শিমলা জেলা গঠিত হয়৷
মহাসু পাহাড়ি | |
---|---|
মহাসুই | |
𑚢𑚩𑚭𑚨𑚰𑚃, महासुई | |
দেশোদ্ভব | ভারত |
অঞ্চল | হিমাচল প্রদেশ |
জাতি | মহাসু |
মাতৃভাষী | ১৫,৮৩৫ (২০১১)[1] কিছু সংখ্যক মহাসু পাহাড়ি লোক নিজেদের মাতৃভাষা হিন্দি ও পাহাড়ি বলেছেন৷[2] |
ইন্দো-ইউরোপীয়
| |
টাকরী, দেবনাগরী লিপি | |
ভাষা কোডসমূহ | |
আইএসও ৬৩৯-৩ | bfz |
গ্লোটোলগ | maha1287 [3] |