![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/d/d2/Mia_Hamm_signing_an_autograph.jpg/640px-Mia_Hamm_signing_an_autograph.jpg&w=640&q=50)
মিয়া হ্যাম
মার্কিন ফুটবল খেলোয়াড় / From Wikipedia, the free encyclopedia
ম্যারিয়েল মার্গারেট মিয়া হ্যাম (ইংরেজি: Mariel Margaret "Mia" Hamm; জন্ম: মার্চ ১৭, ১৯৭২) একজন প্রাক্তন আমেরিকান ফুটবলার। যুক্তরাষ্ট্রের প্রমীলা জাতীয় ফুটবল দলের স্ট্রাইকার হিসেবে তিনি অনেক বছর খেলেছেন। ২০১৩ সাল পর্যন্ত ফুটবলের ইতিহাসে পুরুষ কিংবা নারী, যে-কোন ফুটবলারের চেয়ে তিনি বেশি আন্তর্জাতিক গোলের (১৫৮টি) বিশ্বরেকর্ডের অধিকারী ছিলেন;[1] যা পরবর্তীতে নিজ দলের অ্যাবি ওয়ামব্যাচ ভঙ্গ করেছেন। পুরুষদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড রয়েছে ইরানের আলী দায়ি’র ১০৯ গোল।
![]() | |||
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ম্যারিয়েল মার্গারেট হ্যাম | ||
উচ্চতা | ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি (১.৬৫ মিটার) | ||
মাঠে অবস্থান | ফরোয়ার্ড | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ (গোল) | |
১৯৮৯-১৯৯৩ ২০০১-২০০৩ |
নর্থ ক্যারোলিনা টার হিলস ওয়াশিংটন ফ্রিডম |
0১০০0 (১০৩) 0৪৯ 0(২৫) | |
জাতীয় দল‡ | |||
১৯৮৭-২০০৪ | যুক্তরাষ্ট্র | ২৭৫ (১৫৮) | |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং June 28 2007 তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা June 28 2007 তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
অলিম্পিক পদক রেকর্ড | ||
---|---|---|
![]() | ||
প্রমীলা ফুটবল | ||
![]() | আটলান্টা ১৯৯৬ | দলীয় অর্জন |
![]() | সিডনি ২০০০ | দলীয় অর্জন |
![]() | এথেন্স ২০০৪ | দলীয় অর্জন |
হ্যাম শেষপর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রমীলা অ্যাথলেট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন। তিনি খেলাধুলায় নারীদের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়ে আছেন। ২০০১ সালে যখন প্রথমবারের মত ফিফা বর্ষসেরা প্রমীলা ফুটবলার পুরস্কার দেয়া হয় তখন তিনিই এ পদক জেতেন। ২০০২ সালে তিনি আবার এই পুরস্কার পান। ফিফা থেকে পেলের নির্বাচন করা সেরা ১২৫ জন জীবিত খেলোয়াড়ের তালিকায় তার স্থান রয়েছে। ২০০৪ সালে তিনি খেলাধুলা থেকে অবসর নেন। ২০০৪ সালের অলিম্পিকে স্বর্ণজয়ী যুক্তরাষ্ট্র দলের সদস্য হিসেবে তিনি ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ খেলেছিলেন। ২০০৭ সালে মনোনীত হবার যোগ্যতা অর্জনের পর ১৪১ ভোটের মধ্যে ১৩৭ ভোট পেয়ে তিনি ন্যাশনাল সকার হল অব ফেম নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালে শুর হতে যাওয়া উইমেন'স প্রোফেশনাল সকার লীগের লোগোতে তার আকৃতি রয়েছে।[2]
২০০৮ সালের ১১ মার্চ হ্যাম টেক্সাস স্পোর্টস হল অব ফেম মনোনীত হন।[3]