Loading AI tools
২০২৪ সালে ইরানের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
মোহাম্মদ মোখবের (জন্ম ২৬ জুন ১৯৫৫)[1][2] হলেন একজন ইরানি রাজনীতিবিদ। ইরানের সাবেক রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম রাইসি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্যুর পর তিনি ২০২৪ সালের ১৯ মে ইরানের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হন। তিনি ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ইরানের ৭তম প্রথম উপরাষ্ট্রপতি ছিলেন। এছাড়াও তিনি এক্সপিডিয়েন্সি ডিসকার্নমেন্ট কাউন্সিলের সদস্য ছিলেন।
মোহাম্মদ মোখবের | |
---|---|
محمد مخبر | |
ইরানের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৯ মে ২০২৪ – ২৮ জুলাই ২০২৪ | |
সর্বোচ্চ নেতা | আলী খামেনেয়ী |
পূর্বসূরী | ইব্রাহিম রাইসি |
উত্তরসূরী | মাসুদ পেজেশকিয়ান |
ইরানের ৭ম প্রথম উপরাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ৮ আগস্ট ২০২১ – ২৮ জুলাই ২০২৪ | |
রাষ্ট্রপতি | ইব্রাহিম রাইসি |
পূর্বসূরী | ইসহাক জাহাঙ্গীরি |
উত্তরসূরী | মোহাম্মদ রেজা আরেফ |
এক্সপেডিয়েন্সি ডিসসার্নমেন্ট কাউন্সিলের সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ – ১৯ মে ২০২৪ | |
নিয়োগদাতা | আলী খামেনেয়ী |
চেয়ারম্যান | সাদেক লারিজানি |
ইমাম খোমেইনীর আদেশ বাস্তবায়নের প্রধান | |
কাজের মেয়াদ ১৫ জুলাই ২০০৭ – ৭ ডিসেম্বর ২০২১ | |
নিয়োগদাতা | আলী খামেনেয়ী |
পূর্বসূরী | মোহাম্মদ জাভেদ ইরাভানি |
উত্তরসূরী | আরেফ নরৌজি (ভারপ্রাপ্ত) পারভিজ ফাত্তাহ |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | দেজফুল, খুজেস্তন প্রদেশ, ইরান | ২৬ জুন ১৯৫৫
রাজনৈতিক দল | স্বতন্ত্র |
পিতা | শেখ আব্বাস মোখবের |
স্বাক্ষর | |
সামরিক পরিষেবা | |
আনুগত্য | ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের সামরিক বাহিনী |
শাখা | ইসলামি বিপ্লবী রক্ষীবাহিনী |
কাজের মেয়াদ | ১৯৮০-১৯৮৮ |
ইউনিট | মেডিকেল কোর |
যুদ্ধ | ইরাক–ইরান যুদ্ধ |
তিনি আলী খামেনেয়ীর আদেশ কমিটির (ইআইকেও) প্রধান, মোস্তাজাফান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী, সিনা ব্যাংক বোর্ডের চেয়ারম্যান, খুজেস্তন প্রদেশের ডেপুটি গভর্নর এবং দেজফুল টেলিকমিউনিকেশনের সিইও ছিলেন। তিনি ইরাক-ইরান যুদ্ধের সময় ইসলামি বিপ্লবী রক্ষীবাহিনীর মেডিকেল অফিসার ছিলেন এবং যুদ্ধের আগে বিপ্লবী মনসুরুন গ্রুপের সদস্য ছিলেন।[3]
তরুণ বিপ্লবী থেকে সরকারী কর্মকর্তা হয়ে ওঠা মোখবেরের কর্মজীবন দুর্নীতির অভিযোগে জর্জরিত ছিল। যার মধ্যে কয়েকটি হলো ইরানের জনসাধারণের সম্পদের বেসরকারীকরণ, অভ্যন্তরীণ ব্যবসা এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন। এর ফলে মোখবের এবং তার সহযোগী সংস্থা সিনা ব্যাংক ও মোস্তাজাফান ফাউন্ডেশনকে আন্তর্জাতিকভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।[4]
প্রাক্তন প্রথম উপরাষ্ট্রপতি হিসাবে এবং ইরানের সর্বোচ্চ নেতার অনুমোদনক্রমে মোখবের ইরানের সংবিধান অনুসারে তাঁর পূর্বসূরীর মৃত্যুর পর ইরানের অস্থায়ী ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসাবে "রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও কার্যাবলী" গ্রহণ করেছিলেন। ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি, বিধানসভার স্পিকার এবং বিচার বিভাগের প্রধানের সমন্বয়ে একটি অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি পরিষদ গঠিত হয়েছিল এবং ২০২৪ সালের ২৮ জুন একটি নতুন নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছিল। এছাড়াও ২০২৪ সালের ৫ জুলাই রান অফ তারিখের সাথে একটি নতুন নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছিল।[5]
২০২৪ সালের জুলাই মাসে মাসুদ পেজেশকিয়ান রাষ্ট্রপতি রানঅফ নির্বাচনে জয়ী হন[6] এবং তিনি ২০২৪ সালের ২৮ জুলাই রাষ্ট্রপতি হিসাবে নিযুক্ত হন।[7]
মোহাম্মদ মোখবের ১৯৫৫ সালের ২৬ জুন ইরানের খুজেস্তন প্রদেশের দেজফুলে একটি আলেম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[8][9] তিনি আন্তর্জাতিক আইনে একটি ডক্টরেট একাডেমিক পেপার (এবং একটি এমএ) সহ দুটি ডক্টরাল ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি ব্যবস্থাপনায় অতিরিক্ত এমএ এবং বৈদ্যুতিক প্রকৌশলে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন।[10][11][12] এছাড়াও তিনি ব্যবস্থাপনা ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন পরিকল্পনায় ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন বলে জানা গেছে।[13]
মনসুরুন গ্রুপ (~১৯৭১-১৯৭৮) - কিশোর বয়সে মোখবের পাহলভি শাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কাজ করা গেরিলা সংগঠন মনসুরুন গ্রুপে যোগদান করেছিলেন। এ যোগদানের মাধ্যমে তার নিজ শহর দেজফুলে ইরানি বিপ্লবের ভিত্তি স্থাপনে সহায়তা করেছিলেন। এছাড়াও তিনি আইআরজিসির বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সাথে এবং মোহাম্মদ জাহানারা, আলী শামখানি, মোহসেন রেজায়ি, মোহাম্মদ ফরৌজান্দেহ, মোহাম্মদ বাকের জুলকাদের এবং সাইয়্যেদ আহমেদ আভাইসহ বর্তমান রক্ষণশীল রাজনীতিবিদদের সাথে ইরানি বিপ্লবের ভিত্তি স্থাপনে সহযোগিতা করেন।[14]
আইআরজিসি মেডিকেল অফিসার, টেলিকম এবং গভর্নেন্স (~ ১৯৮০-২০০০) - ইরান-ইরাক যুদ্ধের সময় মোখবের তার নিজ শহর দেজফুলে আইআরজিসির একজন মেডিকেল অফিসার হয়েছিলেন। ১৯৯০-এর দশকে মোখবের খুজেস্তন প্রদেশের ডেপুটি গভর্নর দেজফুল টেলিকমিউনিকেশনের সিইও ছিলেন।[15][16][17]
মোস্তাজাফান ফাউন্ডেশন (~২০০০-২০০৭) - ২০০০ এর দশকের গোড়ার দিকে যখন মোখবের মোস্তাজাফান ফাউন্ডেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট হন তখন তার প্রভাব যথেষ্ট প্রসারিত হয়। প্রতিষ্ঠানটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ন্যাশনাল ইরানিয়ান অয়েল কোম্পানির পরে ইরানের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক উদ্যোগ এবং মধ্য প্রাচ্যের বৃহত্তম হোল্ডিং কোম্পানি ছিল।[18] তাকে এ ফাউন্ডেশনের বাণিজ্য ও পরিবহন সংস্থার সিইও করা হয়েছিল।[19][20] ২০০৪ সালে তুর্কসেলের দায়ের করা একটি মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে যে, প্রতিষ্ঠানটির ৫১% জিনিস মালিকানাধীন।[21][22]
সিনা ব্যাংক - সিনা ব্যাংক বোর্ডের চেয়ারপারসন থাকাকালীন মোখবের ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং পারমাণবিক কর্মসূচিতে অর্থায়নের তত্ত্বাবধান করেছিলেন। এর ফলে ২০১০ সালে মোখবের ও সিনা ব্যাংকের বিরুদ্ধে সরাসরি ইইউ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।[19] একই বছর যুক্তরাষ্ট্র সিনা ব্যাংককে ইরানের সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে মনোনীত করে।[23][20][24] ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টও সিনা ব্যাংকের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
ইমাম খামেনেয়ীর আদেশ বাস্তবায়নের প্রধান (ইআইকো) (২০০৭–২০২১) - ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই মোখবেরকে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আলী খামেনেয়ী কর্তৃক আলী খামেনেয়ীর আদেশ বাস্তবায়ন এর প্রধান হিসেবে নিযুক্ত করা হয়।[25][26][27]
মোখবের ইআইকো এর নেতা হওয়ার অল্প সময়ের মধ্যেই বারাকাত ফাউন্ডেশন এবং এর সহায়ক সংস্থা বারাকাত ফার্মাসিউটিক্যাল গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করে। মোখবের ইআইকো এর নেতৃত্বে বারাকাত মেডিকেল কমপ্লেক্সে ১ বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে ১২০ মিলিয়ন ডোজ ভ্যাকসিন বিকাশ, উৎপাদন এবং সরবরাহের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। তবে কেবল ৫ মিলিয়ন ডোজ তৈরি করা হয়েছিল।[28] ইআইকো এর নেতা হিসাবে মোখবের একাধিক বেসরকারীকরণের প্রচেষ্টারও নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। যেখানে ছিল ইআইকো এবং বারাকাতের ৬৫টি সহায়ক সংস্থা।[29] ২০১৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মোখবের ও ইআইকো-কে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে এবং ইআইকো এর সহায়ক সংস্থাগুলোকেও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল।
ইরানের প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং এক্সপিডিয়েন্সি কাউন্সিলের সদস্য (২০২১–২৪) - ২০২১ সালের ৮ আগস্ট রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম রাইসি মোখবেরকে ইরানের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে নিযুক্ত করেন।[8] তিনি এই পদে অধিষ্ঠিত সপ্তম ব্যক্তি।[8] ২০২১ সালের আগস্টের শুরুতে দায়িত্ব নেওয়ার পর সাবেক প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি প্রথম ব্যক্তি হিসেবে মোখবেরকে নির্বাচিত করেন। প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন মোখবেরকে ইরানের এক্সপিডিয়েন্সি ডিসকার্নমেন্ট কাউন্সিলেও নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। ১৯৮৮ সালে আলী খামেনেয়ী এক্সপিডিয়েন্সি ডিসকার্নমেন্ট কাউন্সিলটি তৈরি করেছিল। সংস্থাটি ছিল আলী খামেনেয়ী এর একটি উপদেষ্টা সংস্থা।[21]
তার এই নিয়োগগুলি ইরানের অর্থনীতির একাধিক দিক নিয়ন্ত্রণে রেখেছিল।[19][30] ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে এক্সপিডিয়েন্সি বিচক্ষণতা কাউন্সিল তাকে প্রায় ২৭৫ মিলিয়ন ডলারের সরকারি সম্পত্তি বিক্রয় পরিচালনার জন্য সাত সদস্যের একটি কমিশনের প্রধান হিসাবে নিয়োগ দেয়।[31][32] এই কমিশন দুর্নীতির অভিযোগ এনেছে এবং ইরানের অস্বচ্ছ বেসরকারীকরণ প্রচেষ্টার ইতিহাসের কারণে ব্যাপক উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। যা নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান এবং শক্তিশালী অভিজাতদের সুবিধা দেয়।[33]
অর্থনৈতিক কার্যক্রম ছাড়াও প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে মোখবের সুপ্রিম লিডারের অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক নীতির অগ্রাধিকার বাস্তবায়নের জন্য দায়বদ্ধ ছিলেন। তিনি পুরো অঞ্চল জুড়ে সরকারী ও সামরিক কর্মকর্তাদের সাথে কূটনৈতিক বৈঠক করেছিলেন।[34][35][36]
২০২৪ সালের ১৯ মে রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুর পরে তিনি ইরানের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন[37] এবং নতুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত তিনি রাষ্ট্রপতির দায়িত্বে ছিলেন। ২০ মে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আলী খামেনেয়ী তাঁর এ পদ নিশ্চিত করেন।[38] মোখবের ২২ মে তেহরানে রাইসির জানাজায় অংশ নিয়েছিলেন।[39] সরকারের মুখপাত্র আলী বাহাদোরি জাহরোমির মতে, তিনি একটি নির্ধারিত মন্ত্রিসভার বৈঠকের জন্য তদারকি করেছিলেন। তিনি দেখলেন মোখবের বৈঠক শেষে বিমান বিধ্বস্তের বিষয়ে কথা বলছিলেন।[40]
রাষ্ট্রপতি হিসাবে মোখবের ২০২৪ সালের ইরানি আইনসভা নির্বাচনের পরে ডাকা নতুন ইসলামি পরামর্শদায়ক সমাবেশে ২৭ মে প্রথম জনসমক্ষে ভাষণ দিয়েছিলেন, এই সময় তিনি ইব্রাহিম রাইসির রাষ্ট্রপতিত্বের প্রশংসা করেছিলেন।[41]
এমটিএন ইরানসেল - ২০০৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার এমটিএন গ্রুপ এবং কাওসার সাইন পানিজের মধ্যে যৌথ উদ্যোগ হিসাবে এমটিএন ইরানসেল প্রতিষ্ঠার একটি বিল পাস করার জন্য ইরানের সংসদে উপস্থাপন করতে মোখবের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।[17] তিনি মোস্তাজাফান এবং সিনা ব্যাংকে তার অবস্থানকে কাজে লাগিয়ে এমটিএন যৌথ উদ্যোগকে ৩১.৬ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি পেতে সহায়তা করেছিলেন। সেখানে এই শর্ত ছিল যে, এমটিএন যৌথ উদ্যোগে ইরান সরকারকে সহায়তা করবে।[42] এই সহায়তার মধ্যে সেই সময়ে জাতিসংঘের অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার অধীনে নিষিদ্ধ সামরিক সরঞ্জাম অর্জন অন্তর্ভুক্ত ছিল।[43] এতে এমন চুক্তিও অন্তর্ভুক্ত ছিল যে, এমটিএন যৌথ উদ্যোগ আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থার সাথে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির বিষয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার ভোটকে প্রভাবিত করতে তার প্রভাব ব্যবহার করবে এবং হিজবুল্লাহ এবং আইআরজিসিসহ আন্তর্জাতিকভাবে মনোনীত সংগঠনগুলির জন্য অর্থায়ন সহজতর করবে।[21][44]
২০১০ সালের জুলাই মাসে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইআইকো এর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি মোখবেরকে "পারমাণবিক বা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কার্যক্রম" ইস্যুতে জড়িত থাকার অভিযোগে নিষেধাজ্ঞাকারী ব্যক্তি ও সংস্থার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছিল। ২০১২ সালে তাকে তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল।[45] ২০২১ সালে, মোখবেরকে "শাসনের বিরোধীদের কাছ থেকে জমি ও সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ভিন্নমতাবলম্বীদের অধিকার লঙ্ঘন" এবং অন্যান্য মানবাধিকার লঙ্ঘনে ইকোর ভূমিকার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।[16]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.