রশিদ আহমদ গাঙ্গুহি
ইসলামী পন্ডিত, হানাফী আলেম / From Wikipedia, the free encyclopedia
আবু মাসুদ রশিদ আহমেদ ইবনে হিদায়াত আহমাদ আইয়ুবি আনসারি রামপুরি গাঙ্গুহী (উর্দু: ابو مسعود رشید احمد بن ہدایت احمد ایوبی انصاری رامپوری گنگوہی; আরবি: رشيد أحمد الكنكوهي, Rashīd Aḥmad al-Kankūhī; ১০ মে ১৮২৯[1] – ১১ আগস্ট ১৯০৫) ছিলেন ভারতীয় ইসলামি পণ্ডিত ও সুফি। তিনি দেওবন্দ মাদ্রাসা কেন্দ্রিক দেওবন্দি ভাবধারার ইসলামি আন্দোলনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। মুহাম্মদ কাসেম নানুতুবির মৃত্যুর পর তিনি দেওবন্দ মাদ্রাসার প্রধান নিযুক্ত হন। রশিদ আহমেদ গাঙ্গোহি ও মুহাম্মদ কাসেম নানুতুবি দুজনেই দেওবন্দের প্রতিষ্ঠাতা এবং হাজি ইমদাদউল্লাহ মুহাজির মাক্কির কাছে সুফিবাদ শিক্ষালাভ করেন।
এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত। (জুন ২০১৯) |
এই নিবন্ধটি ইংরেজি উইকিপিডিয়ার অনুরূপ নিবন্ধ অনুবাদ করে সম্প্রসারণ করা যেতে পারে। (জুন ২০১৯) অনুবাদ করার আগে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশাবলী পড়ার জন্য [দেখান] ক্লিক করুন।
|
রশিদ আহমেদ গাঙ্গুহী رشید احمد گنگوہی | |
---|---|
জন্ম | ১০ মে ১৮২৯ গাঙ্গোহ, ভারত (কোম্পানি শাসন) |
মৃত্যু | ১১ আগস্ট ১৯০৫ (৭৬ বছর) গাঙ্গোহ, ভারত (ব্রিটিশ শাসন) |
জাতিভুক্ত | ভারতীয় |
সম্প্রদায় | সুন্নী ইসলাম |
মাজহাব | হানাফি |
মূল আগ্রহ | আকিদা, তাফসির, তাসাউফ, হাদিস, ফিকহ |
উল্লেখযোগ্য ধারণা | দারুল উলুম দেওবন্দ |
ছাত্র
| |
সুফি তরিকা | চিশতিয়া-সাবিরিয়া-ইমদাদিয়া |
শিষ্য ছিলেন | হাজি ইমদাদউল্লাহ মুহাজির মাক্কি |
যাদেরকে প্রভাবিত করেছেন |
তিনি ফিকহ ও সুফিবাদের উপর প্রায় ১৪টি বই লিখেছেন। এর মধ্যে ফতোয়া রাশিদিয়া ও হিদায়াতুশ শিয়া অন্যতম। তার অনুসারীরা তাকে একজন আলেম, হাকিম এবং শরিয়া আইন ও সুফি তরিকার ক্ষেত্রে অনুসরণীয় হিসেবে দেখে থাকে।[2]