২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে মুষ্টিযুদ্ধ – লাইট হেভিওয়েট
From Wikipedia, the free encyclopedia
২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে লাইট হেভিওয়েট প্রতিযোগিতা ছিল তৃতীয় সর্বাধিক ওজনের অপেশাদার মুষ্টিযুদ্ধের বিভাগ, আর তা অনুষ্ঠিত হয় ওয়ার্কার্স ইন্ডোর এরিনাতে। সেই সব মুষ্টিযোদ্ধা লাইট হেভিওয়েট শ্রেণীভুক্ত হত, যারা ৮১ কিলোগ্রাম (১৭৮.৬ পাউন্ড) থেকে কম ওজনের।
২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে মুষ্টিযুদ্ধ | ||||
---|---|---|---|---|
লাইট ফ্লাইওয়েট | ||||
ফ্লাইওয়েট | ||||
ব্যান্টমওয়েট | ||||
ফেদারওয়েট | ||||
লাইটওয়েট | ||||
লাইট ওয়েল্টারওয়েট | ||||
ওয়েল্টারওয়েট | ||||
মিডলওয়েট | ||||
লাইট হেভিওয়েট | ||||
হেভিওয়েট | ||||
সুপার হেভিওয়েট |
অলিম্পিকে মুষ্টিযুদ্ধের অন্যান্য বিভাগের মত, এটিও সরাসরি একক-অপনয়ন পদ্ধতিতে পরিচালিত হয়। সেমিফাইনালে পরাজিত দুই প্রতিযোগীর উভয়কেই ব্রোঞ্জ পদক প্রদান করা হয়, যাতে কোনো প্রতিযোগীকেই তার প্রথম পরাজয়ের পর আর লড়তে না হয়। এক একটি লড়াইয়ে মোট চারটি দুই মিনিটের রাউন্ড হয়, যেখানে প্রতি রাউন্ডের শেষে ১মিনিটের বিরতি থাকে। শুধুমাত্র দস্তানার সামনের সাদা অংশ দিয়ে মাথা বা শরীরের উপরিভাগে (কোমর থেকে উপরে) ঘুষি মারলেই তা পয়েন্টের জন্য গ্রাহ্য হবে। প্রতিটি লড়াইয়ে পাঁচ জন বিচারক থাকেন; তাদের মধ্যে অন্ততঃ তিনজনকে ঘুষি মারার এক সেকেন্ডের মধ্যে ইশারা করতে হবে ঐ ঘুষি স্কোর করার জন্য। লড়াইয়ের শেষে যে প্রতিযোগী সর্বাধিক বৈধ ঘুষি মেরেছে, সেই বিজয়ী ঘোষিত হয়।
৩২জনের রাউন্ডে সামোয়ার প্রতিযোগী ফারানি টাভুই নকআউট হয়ে জ্ঞান হারান। এজন্য তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়।[1]