শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
অপারেশন সুন্দরবন
দীপংকর দীপন পরিচালিত চলচ্চিত্র উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
অপারেশন সুন্দরবন বাংলাদেশের একটি আসন্ন রোমাঞ্চকর পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র।[১] সুন্দরবনকে জলদুস্য মুক্ত করার অভিযান নিয়ে চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করছেন দীপংকর সেনগুপ্ত দীপন।[২] এটি বন্যজীবন নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম রোমাঞ্চকর কাহিনিচিত্র।[৩] র্যাব ওয়েলফেয়ার কোওপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড-এর অর্থায়নে চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করছে থ্রি হুইলারস লিমিটেড।[৪][৫]
এই নিবন্ধটি মেয়াদোত্তীর্ণ। (ফেব্রুয়ারি ২০২৩) |
২০১৬ হতে ২০১৮ পর্যন্ত সুন্দরবন, খুলনা ও বাগেরহাট অঞ্চলের বিভিন্ন জনপদ হতে জলদস্যু মুক্ত করার অভিযান, বন্য প্রাণী সংরক্ষণ এবং জলদস্যুমুক্ত পরবর্তী সময়ে সুন্দরবনকেন্দ্রিক বিভিন্ন পেশার মানুষের জীবন নিয়ে[৬][৭] দীপন ও নাজিম-উদ-দৌলা যৌথপ্রয়াসে ছায়াচিত্রটির কাহিনি ও চিত্রনাট্য রচনা করেন।[৮] চলচ্চিত্রটির সংলাপ রচনা করেন নাজিম-উদ-দৌলা। এটির শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেছেন রিয়াজ, সিয়াম আহমেদ, তাসকিন রহমান, জিয়াউল রোশান, রাইসুল ইসলাম আসাদ ও নুসরাত ফারিয়া প্রমুখ। ২০১৯ সালের ২০ ডিসেম্বর হতে সুন্দরবন ও তটবর্তী সাগরে চিত্রগ্রহণ শুরু হয়। করোনা ভাইরাসের মহামারির কারণে দীর্ঘ বিরতির পর ২০২০ সালের নভেম্বরে ছায়াছবির মুখ্য চিত্রগ্রহণ শেষ হয়। চলচ্চিত্রটি ২০২১ সালের ইদুল আজহায় মুক্তির জন্য পরিকল্পিত ছিল[৮] এবং মুক্তির অপেক্ষাধীন রয়েছে।
Remove ads
কাহিনিসংক্ষেপ
সারাংশ
প্রসঙ্গ
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রানীর অভয়রাণ্য এই বন, পশুপাখিদের আশ্রয়স্থল ছাড়াও এর তটবর্তী জনপদে বাস করা মানুষদের জীবিকার উৎস। ৪০ বছরের অন্ধিক সময় ধরে এই বনে বিভিন্ন জলদস্যু বেআইনি কাজ করে যাচ্ছে।
বন্যপ্রানী পাচার ছাড়াও বনের প্রান্তিক জনগোষ্টি তাদের অত্যাচারে পীড়িত। সুন্দরবনকে জলদুস্যমুক্ত করতে দায়িত্ব পায় র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (র্যাব)। বনের শৃঙ্খলা স্থাপন ও বনের উপর নির্ভরশীল জনগোষ্ঠির মাঝে শান্তি ফিরিয়ে র্যাবের মহাপরিচালক (মানস বন্দ্যোপাধ্যায়) দায়িত্ব দেন সুন্দরবন অঞ্চলের র্যাব-৬-এর কমান্ডিং অফিসার ইসতিয়াক আহমেদ(রিয়াজ)কে। ইসতিয়াক তার ব্যাটেলিয়নের অপর দুই অফিসার লেফটেনেন্ট কমান্ডার রিশান
(জিয়াউল রোশান), সিপিসি-১ কমান্ডার ও নবগঠিত সুন্দরবন স্কোয়াডের কমান্ডার মেজর সায়েম (সিয়াম আহমেদ) কে নিয়ে সুন্দরবন দুস্যমুক্ত করার অভিযান শুরু করেন। একই সময় স্থানীয় একটি বেসরকারী এজেন্সির মালিক আমজাদ চৌধুরী(রাইসুল ইসলাম আসাদ)-এর সাহায্যে সুন্দরবনের বাঘ নিয়ে গবেষণা করতে আসেন তানিয়া কবির(নুসরাত ফারিয়া) ও তার সহযোগী সুমি (শাকিলা পারভিন)। গজাল (এহসানুর রহমান)-এর মত একের পর এক জলদস্যুদের ঘাঁটি উৎখাত করতে থাকে ইসতিয়াক, সায়েম ও রিশান। একটা সময় তারা বুঝতে পারে, এই জলদস্যুরা কোন বড় অশুভশক্তির নিয়ন্ত্রণে থাকা পুতুল। সেই অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে নবোদ্যমে শুরু হয় তাদের লড়াই।
Remove ads
অভিনয়শিল্পী
সারাংশ
প্রসঙ্গ
অপারেশন সুন্দরবনে মুখ্য শিল্পী ছাড়াও বিভিন্ন পার্শ্ব চরিত্রে ৩০ জন র্যাব সদস্যসহ সুন্দরবন এলাকার প্রায় ১০০ জন স্থানীয় লোকজন অভিনয় করেছেন।[৬] এছাড়াও চলচ্চিত্রটি নির্মাণে প্রায় ১৩০০ কলাকুশলী যুক্ত ছিলেন।[৭] মুখ্য অভিনয়শিল্পীদের প্রকাশিত চরিত্র সমূহ (আনুষ্ঠানিক বাতায়ন হতে অভিযোজিত)[৯]-
- সিয়াম আহমেদ - মেজর সায়েম সাদাত।[১০][১১]
- নুসরাত ফারিয়া - তানিয়া কবির, একজন বাঘ গবেষক।[১২]
- জিয়াউল রোশান - লেফটেনেন্ট কমান্ডার রিশান রায়হান।
- রিয়াজ - ইশতিয়াক আহমেদ, ব্যাটালিয়ান কমান্ডার।[১৩][১৪][১৫]
- মনোজ কুমার প্রামাণিক - সাজু।
- সামিনা বাশার - পাখি।[১৬]
- তাসকিন রহমান - রকিব।
- দিপু ইমাম - টাই হারুন[১৭][১৮]
- দর্শনা বণিক - চিকিৎসক অদিতি রহমান।
- মানস বন্দ্যোপাধ্যায়[১৯] - র্যাব মহাপরিচালক।
- মনির খান শিমুল[১৯] - র্যাব-এর অতিরিক্ত মহাপরিচালক।
- রাইসুল ইসলাম আসাদ[২০] - আমজাদ চৌধুরী।
- আরমান পারভেজ মুরাদ - হাবিব রাজা।
- শতাব্দী ওয়াদুদ - মনা।
- নরেশ ভুইয়া - আক্কাস।
- রওনক হাসান - পলাশ।
- কাজী উজ্জল - সামাদ মাস্টার।
- টুয়া চক্রবর্তী[৬] - পাপড়ী।
- এহসানুর রহমান - গজাল।
- বৈদ্যনাথ - লোকমান মাঝি।
- খায়রুল আলম টিপু - বাবা ওসমান।
- নাজিম হামিদ - ক্যাপ্টেন আসাদ।
- শাকিলা পারভীন[২১] - সুমি।
- দুখু সুমন - সুমন।
- রতন দেব - জলিল।
- তুহিন তানজিল - এএসপি কায়েস।
- প্রণব ঘোষ - বাচ্চু।
- রাজ - রাতুল।
- রাফি - আদনান।
- মিসকাতুল জেমিন - জারা।
- নায়ীম আবির - নায়ীম।
- আরফান শাহ বাবু - লালু।
- গোপাল কর্মকার - রাকেশ শাহা।
- মাসুদ আহমেদ - মনির।
- মোঃ জাহাঙ্গীর আলম - সেলিম।
Remove ads
প্রাক-প্রযোজনা
সারাংশ
প্রসঙ্গ
“বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্যারাবন সুন্দরবনে একসময় জলদস্যুদের অবাধ বিচরণ ছিলো। এটি ছিলো সাধারণ মানুষের জন্য ভয়ের একটি জায়গা। এখন সুন্দরবন দস্যুশূন্য। এটি সম্ভব হয়েছে র্যাবের চৌকস বাহিনীর একের পর এক দুঃসাহসিক অভিযানের কারণে। সেই সব অভিযান নিয়েই আমার নতুন ছবি।”
—দ্য ডেইলি স্টার অনলাইনকে দীপঙ্কর দীপন[২২]
উন্নয়ন
এপ্রিল,২০১৮ তে চলচ্চিত্রটি পরিচালনার জন্য র্যাব কর্তৃক দীপংকর দীপনকে প্রস্তাব দেয়া হয়।[১০] চলচ্চিত্রটি নির্মাণের পূর্বে দীপংকর দীপন সুন্দরবন নিয়ে দেড় বছর গবেষণা করেন। চিত্রনাট্যের ৭০ভাগ চিত্রগ্রহণ সুন্দরবন করার জন্য বনের বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে দেখেন দীপন।[১৫][২৩] গবেষণা উন্নয়ন একটি দল (আরডিটি) গল্প রচনা করে।[১০] দীপনের সাথে নাজিম-উদ-দৌলা যৌথভাবে চিত্রনাট্য রচনা করেন।[১২][২৪][২৫] নাজিম-উদ-দৌলা চলচ্চিত্রটির সংলাপ রচনাও করেন।[৮] ১৩ জুন, ২০১৯ তারিখে চলচ্চিত্রটি নির্মাণের ঘোষণা দেয়া হয়।[২৬][২৭] নির্মাণের জন্য অনুমিত বাজেট চার কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়।[২৩] র্যাবের পাশাপাশি চিত্রগ্রহণ শেষে সম্পাদনার পৃষ্টপোষক হিসেবে ইভ্যালি[২৮] ও পরবর্তীতে মিনিস্টার গ্রুপ অর্থায়ণ করে।[২৯]
অভিনয়শিল্পী নির্বাচন
প্রাথমিক ভাবে নুসরাত ফারিয়া, জিয়াউল হক রোশান, সিয়াম আহমেদ, তাসকিন রহমান,[৩০] রিয়াজ,[৩১] সামিনা বাশার, মনোজ প্রামানিক, দীপু ইমাম, শেখ এহসানুর রহমান[১১] অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হন।[৩২][৩৩] 'অপারেশন সুন্দবন'-এর মাধ্যমে সামিনা বাশার চলচ্চিত্রে অভিষিক্ত হন।[১৫] ১ নভেম্বর, ২০১৯ তারিখে শেখ হেলাল উদ্দিন স্টেডিয়ামে সুন্দরবন জলদুস্য মুক্ত হওয়ার প্রথম বর্ষপূর্তিতে 'অপারেশন সুন্দরবন'-এর লোগো, পোস্টার প্রকাশ ও অভিনয় শিল্পীদের পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়।[১][৫][১০][৩৪] ১৬ নভেম্বর, ২০১৯ দীপংকর দীপন র্যাব সংশ্লিষ্ট পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করার জন্য নতুন অভিনেতা ফেসবুকে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে খুঁজে বের করেন।[৩৫] পরবর্তীতে শতাব্দী ওয়াদুদ,[৩৬] দর্শনা বণিক[৩৭] ও টুয়া চক্রবর্তীর[৬] নাম প্রকাশিত হয়। অন্যান্য মুখ্য শিল্পীদের নাম চলচ্চিত্রটির আনুষ্ঠানিক বাতায়নের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়।[৯]
নির্মাণ
সারাংশ
প্রসঙ্গ
প্রাক-নির্মাণ
চিত্রগ্রহণের পূর্বে অভিনয় শিল্পীদের নিয়ে চিত্রনাট্য অনুযায়ী মহড়া দেয়া হয়।[৩৩][৩৮] র্যাব সংশ্লিষ্ট চরিত্র সমূহ আত্মস্থ করার জন্য ১৪ থেকে ১৬ নভেম্বর, ২০১৯ সিয়াম, রোশান ও রিয়াজ র্যাবের প্রশিক্ষণ স্কুলে প্রশিক্ষণ নেন।[১৩][৩৯] ফেসবুকে র্যাব-এর পোশাক পরিহিত রিয়াজ ও সিয়ামের 'ফার্স্ট লুক' প্রকাশ হওয়া নিয়ে যমুনা টেলিভিশন প্রতিবেদন প্রকাশ করে।[৪০] মহরত অনুষ্ঠানের পর ১০ ডিসেম্বর, ২০১৯ হতে চিত্রগ্রহণ শুরুর পরিকল্পনা করা হয়।[১১][১৩][২৫][৪১] চলচ্চিত্রের চিত্রগ্রহণ শুরুর পূর্বে সুন্দরবনের দৃশ্যগুলির জন্য দ্বিতীয় বার মহড়া করা হয়।[৪২][৪৩] চিত্রগ্রহণের প্রয়োজনে দুবলার চরের ছোট জামতলায় বনদস্যুদের আস্তানা ও জেটি নির্মাণ করা হয়।[৪৪] দৃশ্যধারণের জন্য দুটি বড় জলজাহাজ, সাতটি স্পিডবোট, ছয়টি লঞ্চ, দুটি হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হয়েছে।[৬]
চিত্রগ্রহণের স্থান নির্বাচন

প্রাথমিকভাবে সাতক্ষীরার উপকূলীয় অঞ্চল, সুন্দরবনের মান্দারবাড়ি চর, বঙ্গবন্ধু চর, পত্নীর চর, কটকার চর এবং বঙ্গপোসাগরের গভীর সমুদ্রে চিত্রগ্রহণের পরিকল্পনা করা হয়।[১০] তবে চিত্রগ্রহণ শুরুর পর সাতক্ষীরার মুন্সীগঞ্জ ও বুড়ি গোয়ালিনী ইউনিয়ন; গভীর বনের অনুকূল পরিবেশের বিবেচনায় কালিরচর, দুবলার চর, আলোর চর, মেহের আলীর চর, ডিমের চর, লক্ষ্মীর চর, হিরন পয়েন্ট ও বানিয়াশান্তা এলাকায় চিত্রায়ন হয়েছে। মুন্সীগঞ্জের কলবাড়িতে চিত্রগ্রহণ পরবর্তী সমইয়ে নির্মাণদল বাঘের মুখোমুখি হয়েছিল।[৪৫] এছাড়াও চলচ্চিত্রটির কিছু 'ইনডোর' দৃশ্য বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন(বিএফডিসি), গাজীপুরের র্যাব ট্রেনিং সেন্টার ও র্যাবের সদর দপ্তরে নেয়া হয়েছে।[৬]
চিত্রগ্রহণ
৪১ দিন সময় নিয়ে চলচ্চিত্রটির সঙ্গীত বাদে চিত্রনাট্যের পূর্ণ চিত্রগ্রহণ করা হয়।[৪৬] দুই ধাপে ৩২ দিন সুন্দরবনে চিত্রগ্রহণ করা হয়।[৬] ২০ ডিসেম্বর, ২০১৯ হতে সাতক্ষীরার মুন্সীগঞ্জ ইউনিয়নের চুনকুড়ি, হরিনগর,[৪৭][৪৮] বুড়ি গোয়ালিনী ইউনিয়নের কতিপয় গ্রামে এলাকায় সিয়াম, মনোজ প্রামাণিক ও সামিনা বাশারকে নিয়ে প্রথম ধাপের চিত্রগ্রহণ শুরু হয়।[৪২][৪৯][৫০] ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৯ পর্যন্ত সুন্দরবন, কাটেশ্বর, তটবর্তী বঙ্গপোসাগর ও মংলা বন্দরে প্রথম ধাপের দৃশ্যায়ন সম্পন্ন হয়। ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ হতে দ্বিতীয় ধাপের চিত্রগ্রহণ শুরুর ঘোষণা দেয়া হয়[৫১][৫২] এই পর্যায়ে ১৩ ফেব্রুয়ারি হতে ১১ মার্চ পর্যন্ত দুবলার চরের ছোট জামতলায় চিত্রগ্রহণের মাধ্যমে সুন্দরবন অংশের দৃশ্যায়ন শেষ হয়।[৪৪] বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস মহামারির কারণে এর শেষাংশের চিত্রগ্রহণ স্থগিত থাকে এবং আট মাস বাদে শেষাংশের চিত্রগ্রহণ শুরু হয়।[১৯] ১০ নভেম্বর, ২০২০ পূর্ণ চিত্রগ্রহণ সম্পন্ন হয়।[৫৩]
সঙ্গীত
অপারেশন সুন্দরবন-এ ‘প্রেমের চাদরে’ ও ‘চাই ঘূর্ণিঝড়ে’ শিরোনামের দুইটি সহ মোট তিনটি গান ব্যবহার করা হয়েছে।[৪৪][৫৪]
Remove ads
প্রচারণা ও মুক্তি
অপারেশন সুন্দরবন-এর মুক্তির তারিখ বেশ কয়েকবার পরিবর্তিত হয়। প্রাথমিকভাবে চলচ্চিত্রটি ২০২০ সালের ঈদুল আযহায় বাংলাদেশের প্রেক্ষাগৃহ সমূহে মুক্তির পরিকল্পিত ছিল।[৬][৩৮][৫৫][৫৬] পরবর্তীতে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০তম বার্ষিকীতে চলচ্চিত্রটি মুক্তির ঘোষণা দেয়া হয়।[৭] ট্রেইলার উম্মুক্তকরণ ও আনুষ্ঠানিক বাতায়ন সক্রীয় করার মাধ্যমে চলচ্চিত্রটির প্রচারণা শুরু হয়,[৫৭] একই সাথে ২০২১ সালের ইদুল আজহায় মুক্তির ঘোষণা করা হয়।[৫৮]
Remove ads
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads