শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী
বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
আবদুল লতিফ সিদ্দিকী (জন্ম: ১৮ ডিসেম্বর ১৯৩৭) হলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ, সাবেক মন্ত্রী ও টাঙ্গাইল-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। তিনি ১৯৭০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত মোট ছয়বার এ আসনের সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ২০০৯ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
Remove ads
কর্মজীবন
আবদুল লতিফ সিদ্দিকী টাঙ্গাইল-৪ আসন থেকে ছয়বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। প্রথম ১৯৭০, দ্বিতীয় ১৯৭৩, তৃতীয় ১৯৯৬ সালে এবং চতুর্থ ২০০৯ সালে ও পঞ্চম ২০১৪ সালে। তিনি ১লা সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে সংসদ সদস্য পদ থেকে পদত্যাগ করেন। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৭ই জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এই আসন থেকেই ষষ্ঠবারের মত সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
তিনি ২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন। ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে আবদুল লতিফ সিদ্দিকী দশম মন্ত্রিসভার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দ্বায়িত্ব পান। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সালে তিনি মুসলমানদের অন্যতম ধর্মীয় ভিত্তি হজ সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করেন। ফলে ইসলামপন্থীদের আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।
৭ জানুয়ারি ২০২৪ সালে তিনি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে টাঙ্গাইল-৪ আসন থেকে সংসদ সদস্য পদে নির্বাচিত হন।[২]
২০২৪ সালে অসহযোগ আন্দোলনের পর রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করলে তিনি সংসদ সদস্য পদ হারান।[৩]
Remove ads
বিতর্ক
২০১৪ সালের শেষের দিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের একটি অনুষ্ঠানে হজ ও তবলিগ জামাত, প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও সাংবাদিকদের সম্পর্কে নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেন আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী।[৪] ফলে তিনি নিজ দল আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত হন ও মন্ত্রিত্ব হারান।[৫] ১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে তিনি সংসদ থেকে পদত্যাগ করেন।[৬]
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads