শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
কৃষ্ণ সাগর
একটি প্রান্তীয় সাগর উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
কৃষ্ণ সাগর হলো আটলান্টিক মহাসাগরের একটি প্রান্তীয় সাগর। এটি পূর্ব ইউরোপ, ককেসাস ও পশ্চিম এশিয়া দ্বারা বেষ্টিত এবং শেষ পর্যন্ত ভূমধ্যসাগর ও এজিয়ান সাগর এবং নানা প্রণালীর মাধ্যমে আটলান্টিক মহাসাগর-এর সাথে যুক্ত হয়। এটিকে বসফরাস প্রণালী মর্মর সাগর, ও দার্দানেলেস প্রণালী ভূমধ্যসাগর ও এজিয়ান সাগরের সাথে সংযুক্ত করে। এই সাগর পূর্ব ইউরোপ ও পশ্চিম এশিয়াকে বিভক্ত করে। কৃষ্ণ সাগর ক্রার্চ প্রণালী দ্বারা আজভ সাগরের সাথেও সংযুক্ত।
![]() | এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। |
কৃষ্ণ সাগরের আয়তন ৪,৩৬,৪০০ কিমি২ (১,৬৮,৫০০ মা২) (আজভ সাগর বাদ দিয়ে),[১] সর্বোচ্চ গভীরতা ২,২১২ মি (৭,২৫৭ ফু),[২] এবং পানির আয়তন ৫,৪৭,০০০ কিমি৩ (১,৩১,০০০ মা৩)।[৩] কৃষ্ণ সাগর পূর্ব-পশ্চিমে উপবৃত্তাকার ভাবে বুলগেরিয়া, জর্জিয়া, রোমানিয়া, রাশিয়া, তুরস্ক এবং ইউক্রেন দেশগুলোর মাঝে বিস্তৃত। [৪] এটি দক্ষিণে পন্টিক পর্বতমালা, পূর্বে ককেসাস পর্বতমালা, উত্তরে ক্রিমিয়ান পর্বতমালা, দক্ষিণ-পশ্চিমে স্ট্রান্ডঝা পর্বত, পশ্চিমে বালকান পর্বতমালা, উত্তর-পশ্চিমে ডোব্রোজিয়া মালভূমি দ্বারা ঘিরে আছে। এর সর্বোচ্চ ব্যাপ্তি হলো দক্ষিণ থেকে পূর্বে ১,১৭৫ কিমি (৭৩০ মা)[৫]।এর চারিদিকে ওডেসা, সেভাস্টোপোল, সামসুন, ইস্তানবুলের মতো নানা গুরুত্বপূর্ণ শহর আছে। কৃষ্ণ সাগরের সীমান্তে ইউক্রেন, রোমানিয়া, বুলগেরিয়া, তুরস্ক, জর্জিয়া এবং রাশিয়ার মতো দেশগুলো আছে। এ সাগরে ভালো পানি ভারসাম্য বিদ্যমান। এর থেকে প্রতি বছরে গড়ে প্রায় ৩০০ঘন কিমি (৭২ঘন মাইল) পানি বসফরাস প্রণালী ও দারদানেলাস প্রণালীর মাধ্যমে এজিয়ান সাগরে নির্গমন হয়।
Remove ads
আরও দেখুন
- আজভ সাগর
- কের্চ প্রণালী
- ইউরোপের অঞ্চলসমূহ
- ১৯২৭ সালের ক্রিমিয়ান ভূমিকম্প
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads