শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
বাংলাদেশের সম্ভাব্য আসন্ন সংসদ নির্বাচন উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচনে আয়োজিত সাধারণ নির্বাচন যা ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত হবে। ৫ই আগস্ট ২০২৪-এ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণঅভ্যুত্থানের মুখে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে আশ্রয় নেয়ার পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শপথ নেয়। অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাতে সংস্কার বাস্তবায়নের পর একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
![]() | এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ২ সেকেন্ড আগে Niasoh (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
Remove ads
পটভূমি
২০২৪ সালের ৭ই জানুয়ারি বিতর্কিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকার টানা পঞ্চম মেয়াদে ক্ষমতায় আসে। প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ বেশ কিছু রাজনৈতিক দল এই নির্বাচন বয়কট করে এবং একে ডামি নির্বাচন বলে অভিহিত করে। তারা আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করার জন্য আন্দোলন করে।
জুলাই ২০২৪-এ, সরকারি চাকুরিতে কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু হয়, যা দীর্ঘ সহিংসতার পর অসহযোগ আন্দোলনে রূপ নেয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে এক দফা দাবির মুখে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেন এবং দেশত্যাগে বাধ্য হন।
Remove ads
নির্বাচনী ব্যবস্থা

জাতীয় সংসদের ৩৫০ জন আসনের মধ্যে ৩০০টি ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট পদ্ধতি ব্যবহার করে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয় এবং অতিরিক্ত ৫০টি আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত। সংরক্ষিত আসন আনুপাতিকহারে নির্বাচিত দলসমূহের মাঝে বণ্টন করা হয়। প্রতিটি জাতীয় সংসদ পাঁচ বছরের জন্য বসে। প্রচলিত এই নির্বাচনী ব্যবস্থাকে অসামঞ্জস্যপূর্ণ[১][২][৩] এবং দেশের রাজনৈতিক অচলাবস্থার মূল চালক হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছে।[৩] বর্তমান বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল প্রথমে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, এরপর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল এই পদ্ধতির বিপক্ষে অবস্থান করে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনী ব্যবস্থা পদ্ধতিকে সমর্থন জানিয়েছে।
Remove ads
দল ও জোটসমূহ
১২ দলীয় জোট জোট
জাতীয় ইসলামী ঐক্য জোট
সংস্কারপন্থী জোট
বাম ও গণতান্ত্রিক জোট
Remove ads
জনমত জরিপ
Remove ads
ফলাফল
আরও দেখুন
টীকা
Remove ads
তথ্যসূত্র
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads