শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতিদের তালিকা
উইকিমিডিয়ার তালিকা নিবন্ধ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
জাতীয় কংগ্রেস সভাপতি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দলের সর্বোচ্চ পদ।[১] সাংবিধানিক ভাবে জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি প্রদেশ কংগ্রেস কমিটি গুলি ও অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটির ইলেক্ট্রোরাল কলেজের দ্বারা নির্বাচিত হন।[২] কোন জরুরি অবস্থা যেমন সভাপতির মৃত্যু হলে অথবা সভাপতি পদত্যাগ করলে যতক্ষণ না পর্যন্ত ওয়াকিং কমিটি নতুন সভাপতি নির্বাচন করছে ততদিন সবচেয়ে সিনিয়র সাধারণ সম্পাদক সভাপতির দায়িত্ব পালন করে থাকেন। সাধারণভাবে সভাপতিই জাতীয় কংগ্রেসের জাতীয় নেতা, দলের সাংগঠনিক প্রধান, কার্যকরী কমিটির প্রধান, প্রধান মুখপাত্র ও কংগ্রেসের সমস্ত কমিটি গুলির প্রধান।[৩] যদিও দলের সাংবিধানিক কাঠামোর বিরুদ্ধে গিয়ে ইন্দিরা গান্ধীর আমল থেকে দলে কোন ভোটাভুটি হয়নি।
১৮৮৫ সালে জাতীয় কংগ্রেস প্রতিষ্ঠার পর উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথম সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৮৮৫ থেকে ১৯৩৩ সাল পর্যন্ত জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতির মেয়াদকাল ছিল এক বছর। ১৯৩৩ সালের পর থেকে সভাপতির মেয়াদকালের কোন নির্দিষ্ট সময়সীমা রাখা হয়নি[৪]। ইন্দিরা গান্ধী দলের মধ্যে একই সঙ্গে সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী দুই পদেই আসীন থাকার রীতির প্রতিষ্ঠানিক রুপ দেন। তার পরবর্তী উত্তরসূরি রাজীব গান্ধী ও পি. ভি. নরসিংহ রাও একই রীতি চালু রাখেন[৫]। এই রীতি চালু হবার পর ২০০৪ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস শাসন ক্ষমতায় ফিরলে মনমোহন সিং প্রথম এমন প্রধানমন্ত্রী হন যিনি কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন না[৬]।
এখনো অবধি মোট ৬২ জন জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতির পদ সামলেছেন। তাদের মধ্যে সোনিয়া গান্ধী ১৯৯৮ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত এবং ২০১৯ থেকে ২০২২ পর্যন্ত মোট ২০ কুড়ি বছর এই পদে থেকেছেন। তিনিই সর্বাধিক দিন পর্যন্ত দায়িত্বপালনকারী জাতীয় কংগ্রেস সভাপতি। ২০২২ সালের অক্টোবর মাসে জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচন হয়, এই নির্বাচনে মল্লিকার্জুন খাড়্গে শশী থারুরকে পরাজিত করে জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হন।
Remove ads
সূচনা পর্বের সভাপতিদের তালিকা
১৮৮৫ থেকে ১৯০০ পর্যন্ত
Remove ads
প্রাক-স্বাধীনতা (১৯০১ - ১৯৪৭)
Remove ads
স্বাধীনতা পরবর্তী কংগ্রেস সভাপতি
সারাংশ
প্রসঙ্গ
তথ্যসূত্র
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads