শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
শিয়ালদহ–হাসনাবাদ–বনগাঁ–রানাঘাট লাইন
পশ্চিমবঙ্গের রেলপথ, ভারত উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
শিয়ালদহ–হাসনাবাদ–বনগাঁ–রানাঘাট লাইন হল তিনটি লাইনের সাংযোগ। লাইন তিনটি হল- শিয়ালদহ-বনগাঁ,বারাসাত-হাসনাবাদ ও বনগাঁ-রানাঘাট লাইন। এই তিনটি লাইনের মোট দৈর্ঘ্য ১৬২ কিলোমিটার। এর প্রান্তিক স্টেশনগুলি হল শিয়ালদহ, হাসনাবাদ ও বনগাঁ। এটি কলকাতা শহরতলি রেলওয়ে ব্যবস্থার অংশ এবং পূর্ব রেলের অন্তর্গত।[১]
Remove ads
ইতিহাস
শিয়ালদহ থেকে রানাঘাট পর্যন্ত পূর্ববাংলা রেলওয়ে প্রধান লাইনটি ১৮৬২ সালে খোলা হয় এবং দুই মাসের মধ্যে বর্তমান বাংলাদেশের কুষ্টিয়ায় প্রসারিত হয়।[২][৩] ১৮৮২-৮৪ সালে বেঙ্গল সেন্ট্রাল রেলওয়ে কোম্পানি দুটি লাইন নির্মাণ করেছিল: দমদম থেকে খুলনা পর্যন্ত বনগাঁ হয়ে, এখন বাংলাদেশে রয়েছে এই লাইনের কিছু অংশ এবং অন্যটি রানাঘাট ও বনগাঁকে যুক্ত করে।[২] মার্টিন্স লাইট রেলওয়ে ১৯১৪ সালে বারাসত থেকে বসিরহাট পর্যন্ত ২ ফুট ৬২৬ এমএম (৭২৬ মিমি) হালকা রেলওয়ে নির্মাণ করে এবং পরবর্তীকালে হাসনাবাদ পর্যন্ত প্রসারিত করা হয়।[২] লাইন ১৯৫৭ এবং ১৯৬২ সালের মধ্যে ১,৬৭৬ মিমি (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) ব্রড গেজে রূপান্তরিত হয়েছিল।[৪][৫] ১৯৬৩-৬৪ সালে শিয়ালদহ-দমদম-বারাসত-অশোকনগর-বনগাঁ সেক্টরটি বিদ্যুতায়িত হয়।[৬] অবশিষ্ট লাইন ১৯৭০ সালের মধ্যে বিদ্যুতায়িত করা হয়।
Remove ads
বৈদ্যুতীকরণ
১৯৬৩-৬৪ সালে শিয়ালদহ-অশোকনগর সেক্টরকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়।[৬] অবশিষ্ট লাইন ১৯৭০ সালে বিদ্যুতায়িত করা হয়।
কার শেড
শিয়ালদহের কাছাকাছি নরকেডাঙা খালের কাছে একটি ইএমইউ গাড়ী চালা রয়েছে, যার মধ্যে কিছু ইঞ্জিন রাখারও স্থান রয়েছে। বারাসাতে একটি ইএমইউ কারশেড বা গাড়ী চালা রয়েছে, যা রেল ইঞ্জিন এবং গাড়ির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য তৈরী করা হয়েছে।[৭]
ট্রেন
এই রেলপথের একমাত্র প্রধান ট্রেন বন্ধন এক্সপ্রেস। এই রুটে অনেক স্থানীয় ট্রেনও রয়েছে।[৮][৯]
গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন
- শিয়ালদাহ
- দমদম জং (বালি ও ব্যারাকপুর লাইন আলাদা হয়েছে)
- বারাসাত জং (বসিরহাট - হাসনাবাদ লাইন আলাদা হয়েছে)
- হাবরা
- বনগাঁ জং
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads