শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ

২০০৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ

আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ

২০০৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ
Remove ads

২০০৩ আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ (আনুষ্ঠানিকভাবে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০০৩) হচ্ছে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের ৮ম অষ্টম প্রতিযোগিতা। ৯-২৪ মার্চ, ২০০৩ তারিখে এ ক্রিকেট প্রতিযোগিতাটি দক্ষিণ আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে এবং কেনিয়ায় যৌথভাবে অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্বের ১৪টি দেশের জাতীয় ক্রিকেট দল এতে অংশ নেয় ও ৫৪টি খেলায় অংশগ্রহণ করে যা বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। প্রতিযোগিতার রূপরেখাটি ১৯৯৯ সালের আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের অনুরূপে ২টি বিভাগে বিভক্ত করা হয়। প্রতি বিভাগের শীর্ষস্থানীয় তিনটি করে মোট ছয়টি দল সুপার সিক্স পর্বে উত্তীর্ণ হয়।

দ্রুত তথ্য তারিখ, তত্ত্বাবধায়ক ...

প্রতিযোগিতার অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ও সহ-স্বাগতিক দেশ হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকা, পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং ইংল্যান্ড প্রথম পর্বেই বিদায় নেয়। দেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে ইংল্যান্ড জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে খেলতে অস্বীকৃতি জানায়। এ সুবিধা নিয়ে জিম্বাবুয়ে সুপার সিক্স পর্বে চলে যায়। অন্যদিকে টেস্টখেলুড়ে দেশের বাইরে কেনিয়া প্রতিযোগিতার সেমি-ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়।

গতবারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া এবারের বিশ্বকাপেও বিজয়ী হয়। চূড়ান্ত খেলায় তারা ভারতীয় ক্রিকেট দলকে পরাজিত করে।[] এরফলে অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথম দল হিসেবে ১৯৭৫ সালের পরপর দুইবারের পর একাধারে তিনটি বিশ্বকাপ জয়ের সৌভাগ্য অর্জন করে।

Remove ads

অংশগ্রহণকারী দেশসমূহ

সর্বমোট ১৪টি দল বিশ্বকাপ ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করে যা সংখ্যার বিচারে একটি বিশ্বকাপে সর্ববৃহৎ। তন্মধ্যে - ১০টি টেস্টখেলুড়ে দেশ এবং টেস্ট মর্যাদা না থাকা স্বত্ত্বেও একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পূর্ণ মর্যাদা থাকায় কেনিয়া স্বয়ংক্রীয়ভাবে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। বাদ-বাকী ৩টি দল ২০০১ সালে কানাডায় অনুষ্ঠিত ২০০১ সালের আইসিসি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হিসেবে - নেদারল্যান্ডস, রানার-আপ নামিবিয়া এবং কানাডা তৃতীয় স্থান দখল করে এ বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা লাভ করে। এরপূর্বে নেদারল্যান্ডস ১৯৯৬ সালে ও কানাডা ১৯৭৯ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিল।

এ বিশ্বকাপে পূর্ববর্তী ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের ধরনটি বলবৎ রাখা হয়। প্রথম রাউন্ডে দুই গ্রুপে ৭টি দেশ একে-অপরের বিরুদ্ধে অবতীর্ণ হবে। প্রতি গ্রুপের শীর্ষস্থানীয় ৩ দল সুপার সিক্সে খেলবে। অতঃপর শীর্ষস্থানীয় চার দল সেমি-ফাইনালে এবং বিজয়ী দুই দল ফাইনালে খেলবে।

Remove ads

মাঠসমূহ

Thumb
সেঞ্চুরিয়ন
সেঞ্চুরিয়ন
বেনোনি
বেনোনি
পচেফস্ট্রুম
পচেফস্ট্রুম
পূর্ব লন্ডন
পূর্ব লন্ডন
পিটারমারিৎজবার্গ
পিটারমারিৎজবার্গ
দক্ষিণ আফ্রিকার মাঠসমূহ
Thumb
ডাজল, ২০০৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপের অফিসিয়াল মাসকট
আরও তথ্য শহর, মাঠ ...
Remove ads

গ্রুপ পর্ব ও ফলাফল

সারাংশ
প্রসঙ্গ

প্রতি গ্রুপের শীর্ষস্থানীয় ৩টি দল পরবর্তী পর্বে উত্তরণ ঘটবে।[]

গ্রুপ এ

আরও তথ্য দলের নাম, খেলা ...
১০ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
জিম্বাবুয়ে 
৩৪০/২ (৫০ ওভার)
 নামিবিয়া
১০৪/৫ (২৫.১ ওভার)
১১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
৩১০/৮ (৫০ ওভার)
 পাকিস্তান
২২৮ (৪৪.৩ ওভার)
১২ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
ভারত 
২০৪ (৪৮.৫ ওভার)
 নেদারল্যান্ডস
১৩৬ (৪৮.১ ওভার)
১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
জিম্বাবুয়ে জয়ী (ওয়াকওভার)
হারারে স্পোর্টস ক্লাব, হারারে, জিম্বাবুয়ে
১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
ভারত 
১২৫ (৪১.৪ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
১২৮/১ (২২.২ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৯ উইকেটে বিজয়ী
সেঞ্চুরিয়ন পার্ক, সেঞ্চুরিয়ন, দক্ষিণ আফ্রিকা
১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
নেদারল্যান্ডস 
১৪২/৯ (৫০ ওভার)
 ইংল্যান্ড
১৪৪/৪ (২৩.২ ওভার)
ইংল্যান্ড ৬ উইকেটে বিজয়ী
বাফেলো পার্ক, পূর্ব লন্ডন, দক্ষিণ আফ্রিকা
১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
পাকিস্তান 
২৫৫/৯ (৫০ ওভার)
 নামিবিয়া
৮৪ (১৭.৪ ওভার)
পাকিস্তান ১৭১ রানে বিজয়ী
ডি বিয়ার্স ডায়মন্ড ওভাল, কিমবার্লি, দক্ষিণ আফ্রিকা
১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
ভারত 
২৫৫/৭ (৫০ ওভার)
 জিম্বাবুয়ে
১৭২ (৪৪.৪ ওভার)
১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
২৭২ (৫০ ওভার)
 নামিবিয়া
২১৭/৯ (৫০ ওভার)
২০ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
১৭০/২ (৩৬ ওভার)
 নেদারল্যান্ডস
১২২ (৩০.২ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৪৮ রানে বিজয়ী (ডি/এল)
সেনওয়েস পার্ক, পটশেফস্ট্রুম, দক্ষিণ আফ্রিকা
২২ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
২৪৬/৮ (৫০ ওভার)
 পাকিস্তান
১৩৪ (৩১ ওভার)
২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
ভারত 
৩১১/২ (৫০ ওভার)
 নামিবিয়া
১৩০ (৪২.৩ ওভার)
ভারত ১৮১ রানে বিজয়ী
সিটি ওভাল, পিটারমারিৎজবার্গ, দক্ষিণ আফ্রিকা
২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
জিম্বাবুয়ে 
২৪৬/৯ (৫০ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
২৪৮/৩ (৪৭.৩ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৭ উইকেটে বিজয়ী
কুইন্স স্পোর্টস ক্লাব, বুলাওয়াও, জিম্বাবুয়ে
২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
পাকিস্তান 
২৫৩/৯ (৫০ ওভার)
 নেদারল্যান্ডস
১৫৬ (৩৯.৩ ওভার)
পাকিস্তান ৯৭ রানে বিজয়ী
বোল্যান্ড পার্ক, পার্ল, দক্ষিণ আফ্রিকা
২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
ভারত 
২৫০/৯ (৫০ ওভার)
 ইংল্যান্ড
১৬৮ (৪৫.৩ ওভার)
২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
৩০১/৬ (৫০ ওভার)
 নামিবিয়া
৪৫ (১৪ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ২৫৬ রানে বিজয়ী
সেনওয়েস পার্ক, পটশেফস্ট্রুম, দক্ষিণ আফ্রিকা
২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
জিম্বাবুয়ে 
৩০১/৮ (৫০ ওভার)
 নেদারল্যান্ডস
২০২/৯ (৫০ ওভার)
১ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
পাকিস্তান 
২৭৩/৭ (৫০ ওভার)
 ভারত
২৭৬/৪ (৪৫.৪ ওভার)
ভারত ৬ উইকেটে বিজয়ী
সেঞ্চুরিয়ন পার্ক, সেঞ্চুরিয়ন, দক্ষিণ আফ্রিকা
২ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
২০৪/৮ (৫০ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
২০৮/৮ (৪৯.৪ ওভার)
৩ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
নেদারল্যান্ডস 
৩১৪/৪ (৫০ ওভার)
 নামিবিয়া
২৫০ (৪৬.৫ ওভার)
নেদারল্যান্ড ৬৪ রানে বিজয়ী
মাঙ্গুঙ্গ ওভাল, ব্লুমফন্টেইন, দক্ষিণ আফ্রিকা

গ্রুপ বি

আরও তথ্য দলের নাম, খেলা ...
৯ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
২৭৮/৫ (৫০ ওভার)
 দক্ষিণ আফ্রিকা
২৭৫/৯ (৪৯ ওভার)
১০ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা 
২৭২/৭ (৫০ ওভার)
 নিউজিল্যান্ড
২২৫ (৪৫.৩ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ৪৭ রানে বিজয়ী
মাঙ্গুঙ্গ ওভাল, ব্লুমফন্টেইন, দক্ষিণ আফ্রিকা
১১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
কানাডা 
১৮০ (৪৯.১ ওভার)
 বাংলাদেশ
১২০ (২৮ ওভার)
১২ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
কেনিয়া 
১৪০ (৩৮ ওভার)
 দক্ষিণ আফ্রিকা
১৪২/০ (২১.২ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ১০ উইকেটে বিজয়ী
সেনওয়েস পার্ক, পচেফস্ট্রুম, দক্ষিণ আফ্রিকা
১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড 
২৪১/৭ (৫০ ওভার)
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
২২১ (৪৯.৪ ওভার)
১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ 
১২৪ (৫০ ওভার)
 শ্রীলঙ্কা
১২৬/০ (২১.১ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ১০ উইকেটে বিজয়ী
সিটি ওভাল, পিটারমারিৎজবার্গ, দক্ষিণ আফ্রিকা
১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
কানাডা 
১৯৭ (৪৯ ওভার)
 কেনিয়া
১৯৮/৬ (৪৮.৩ ওভার)
১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা 
৩০৬ (৫০ ওভার)
 নিউজিল্যান্ড
২২৯/১ (৩৬.৫ ওভার)
১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
২৪৪/৯ (৫০ ওভার)
 বাংলাদেশ
৩২/২ (৮.১ ওভার)
ফলাফল হয়নি
উইলোমুর পার্ক, বেনোনি, দক্ষিণ আফ্রিকা
১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
কানাডা 
৩৬ (১৮.৪ ওভার)
 শ্রীলঙ্কা
৩৭/১ (৪.৪ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ৯ উইকেটে বিজয়ী
বোল্যান্ড পার্ক, পার্ল, দক্ষিণ আফ্রিকা
২১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
কেনিয়া জয়ী (ওয়াকওভার)
নাইরোবি জিমখানা ক্লাব, নাইরোবি, কেনিয়া
২২ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ 
১০৮ (৩৫.১ ওভার)
 দক্ষিণ আফ্রিকা
১০৯/০ (১২ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ১০ উইকেটে বিজয়ী
মাঙ্গুঙ্গ ওভাল, ব্লুমফন্টেইন, দক্ষিণ আফ্রিকা
২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
কানাডা 
২০২ (৪২.৫ ওভার)
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
২০৬/৩ (২০.৩ ওভার)
২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
কেনিয়া 
২১০/৯ (৫০ ওভার)
 শ্রীলঙ্কা
১৫৭ (৪৫ ওভার)
কেনিয়া ৫৩ রানে বিজয়ী
নাইরোবি জিমখানা ক্লাব, নাইরোবি, কেনিয়া
২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ 
১৯৮/৭ (৫০ ওভার)
 নিউজিল্যান্ড
১৯৯/৩ (৩৩.৩ ওভার)
নিউজিল্যান্ড ৭ উইকেটে বিজয়ী
ডি বিয়ার্স ডায়মন্ড ওভাল, কিমবার্লি, দক্ষিণ আফ্রিকা
২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা 
২৫৪/৮ (৫০ ওভার)
 কানাডা
১৩৬/৫ (৫০ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ১১৮ রানে বিজয়ী
বাফেলো পার্ক, পূর্ব লন্ডন, দক্ষিণ আফ্রিকা
২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা 
২২৮/৬ (৫০ ওভার)
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
২২২/৯ (৫০ ওভার)
১ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
কেনিয়া 
২১৭/৭ (৫০ ওভার)
 বাংলাদেশ
১৮৫ (৪৭.২ ওভার)
৩ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
কানাডা 
১৯৬ (৪৭ ওভার)
 নিউজিল্যান্ড
১৯৭/৫ (২৩ ওভার)
নিউজিল্যান্ড ৫ উইকেটে বিজয়ী
উইলোমুর পার্ক, বেনোনি, দক্ষিণ আফ্রিকা
৪ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
২৪৬/৭ (৫০ ওভার)
 কেনিয়া
১০৪ (৩৫.৫ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৪২ রানে বিজয়ী
ডি বিয়ার্স ডায়মন্ড ওভাল, কিমবার্লি, দক্ষিণ আফ্রিকা
Remove ads

সুপার সিক্স

সারাংশ
প্রসঙ্গ

অস্ট্রেলিয়া, ভারত, জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, কেনিয়া এবং নিউজিল্যান্ড সুপার সিক্স পর্যায়ে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। সেমি-ফাইনাল পর্বে উত্তীর্ণ দলগুলোকে নীল রঙে নির্দেশ করা হয়েছে।

আরও তথ্য দলের নাম, খেলা ...
৭ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
৩১৯/৫ (৫০ ওভার)
 শ্রীলঙ্কা
২২৩ (৪৭.৪ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৯৬ রানে বিজয়ী
সেঞ্চুরিয়ন পার্ক, সেঞ্চুরিয়ন, দক্ষিণ আফ্রিকা
৭ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
কেনিয়া 
২২৫/৬ (৫০ ওভার)
 ভারত
২২৬/৪ (৪৭.৫ ওভার)
৮ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
জিম্বাবুয়ে 
২৫২/৭ (৫০ ওভার)
 নিউজিল্যান্ড
২৫৩/৪ (৪৭.২ ওভার)
নিউজিল্যান্ড ৬ উইকেটে বিজয়ী
মাঙ্গুঙ্গ ওভাল, ব্লুমফন্টেইন, দক্ষিণ আফ্রিকা umpires = DB Hair (Aus) and RE Koertzen (SA)
১০ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
ভারত 
২৯২/৬ (৫০ ওভার)
 শ্রীলঙ্কা
১০৯ (২৩ ওভার)
১১ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
২০৮/৯ (৫০ ওভার)
 নিউজিল্যান্ড
১১২ (৩০.১ ওভার)
১২ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
জিম্বাবুয়ে 
১৩৩ (৪৪.১ ওভার)
 কেনিয়া
১৩৫/৩ (২৬ ওভার)
কেনিয়া ৭ উইকেটে বিজয়ী
মাঙ্গুঙ্গ ওভাল, ব্লুমফন্টেইন, দক্ষিণ আফ্রিকা
১৪ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড 
১৪৬ (৪৫.১ ওভার)
 ভারত
১৫০/৩ (৪০.৪ ওভার)
ভারত ৭ উইকেটে বিজয়ী
সেঞ্চুরিয়ন পার্ক, সেঞ্চুরিয়ন, দক্ষিণ আফ্রিকা
১৫ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা 
২৫৬/৫ (৫০ ওভার)
 জিম্বাবুয়ে
১৮২ (৪১.৫ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ৭৪ রানে বিজয়ী
বাফেলো পার্ক, পূর্ব লন্ডন, দক্ষিণ আফ্রিকা
১৫ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
কেনিয়া 
১৭৪/৮ (৫০ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
১৭৮/৫ (৩১.২ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৫ উইকেটে বিজয়ী
সাহারা স্টেডিয়াম কিংসমিড, ডারবান, দক্ষিণ আফ্রিকা
Remove ads

নকআউট পর্ব

 
সেমি-ফাইনালফাইনাল
 
      
 
১৮ মার্চ, ২০০৩ - সেন্ট জর্জেস ওভাল, পোর্ট এলিজাবেথ, দক্ষিণ আফ্রিকা
 
 
 অস্ট্রেলিয়া২১২/৭
 
২৩ মার্চ, ২০০৩ - ওয়ান্ডেরার্স স্টেডিয়াম, জোহানেবার্গ, দক্ষিণ আফ্রিকা
 
 শ্রীলঙ্কা১২৩/৭
 
 অস্ট্রেলিয়া৩৫৯/২
 
২০ মার্চ, ২০০৩ - কিংসমিড ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ডারবান, দক্ষিণ আফ্রিকা
 
 ভারত২৩৪
 
 ভারত ২৭০/৪
 
 
 কেনিয়া১৭৮
 
Remove ads

সেমি-ফাইনাল

১৫ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
২১২/৭ (৫০ ওভার)
 শ্রীলঙ্কা
১২৩/৭ (৩৮.১ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৪৮ রানে বিজয়ী (ডি/এল পদ্ধতিতে)
সেন্ট জর্জেস পার্ক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, পোর্ট এলিজাবেথ, দক্ষিণ আফ্রিকা
আম্পায়ার: আরই কোয়ের্তজেন (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও ডেভিড শেফার্ড (ইংল্যান্ড)
২০ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
 ভারত
২৭০/৪ (৫০ ওভার)
কেনিয়া 
১৭৯ (৪৬.২ ওভার)
ভারত ৯১ রানে বিজয়ী
কিংসমিড ক্রিকেট গ্রাউন্ড, ডারবান, দক্ষিণ আফ্রিকা
আম্পায়ার: স্টিভ বাকনর (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) ও ড্যারেল হার্পার (অস্ট্রেলিয়া)
Remove ads

ফাইনাল

সারাংশ
প্রসঙ্গ
২৩ মার্চ, ২০০৩
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
৩৫৯/২ (৫০ ওভার)
 ভারত
২৩৪ (৩৯.১ ওভার)
রিকি পন্টিং ১৪০* (১২১)
হরভজন সিং ২/৪৯ (৮ ওভার)
  • ভারত টসে জয়ী ও ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

ভারতীয় অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলী টসে জয়ী হয়ে অস্ট্রেলিয়া দলকে ব্যাটিংয়ের জন্যে আমন্ত্রণ জানান। তিনি পূর্বদিনের বৃষ্টি ও শিশিরস্নাত অবস্থায় পীচের সুবিধা নেবার আশা করেছিলেন। কিন্তু ওয়ান্ডারার্স স্টেডিয়ামে পীচের সুবিধা নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানদ্বয় ভারতীয় বোলারদের উপর চড়াও হয়ে চমৎকার সূচনা করেন। অ্যাডাম গিলক্রিস্টম্যাথিউ হেইডেনের ১৪ ওভারে ১০৫ রান উঠায় সৌরভ গাঙ্গুলী অপ্রত্যাশিতভাবে স্পিনারদেরকে ডেকে আনেন। এতে সাফল্যও পান তিনি। হরভজন সিংয়ের বলে সুইপ শট নিতে গিয়ে গিলক্রিস্ট উইকেট হারান। এরপর হেইডেনও আউট হলে দলের রান দাঁড়ায় ২ উইকেটে ১২৫। এরপর অসি অধিনায়ক রিকি পন্টিং এবং ড্যামিয়েন মার্টিন জুটি ৩০.১ ওভারে ২৩৪ করেন যা একদিনের ক্রিকেটে অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ডবিশেষ। শেষ ১০ ওভারে দলটি ১০৯ রান করেছিল।

পন্টিং ১২১ বলে ১৪০ রান করেন, যাতে ৭টি চার ও ৮টি ছয়ের মার ছিল। এ সেঞ্চুরীটি ছিল বিশ্বকাপের ফাইনালে সর্বোচ্চ। প্রতি ওভারে ৭.১৮ রান করে দলটি। অস্ট্রেলিয়ার ওডিআই ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৫৯ রান করে মাত্র ২ উইকেটের বিনিময়ে।

Remove ads

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Loading related searches...

Wikiwand - on

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.

Remove ads