শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
গাউছিয়া ইসলামিয়া ফাযিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসা
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
গাউছিয়া ইসলামিয়া ফাযিল (ডিগ্রী) মাদরাসা বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত একটি ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি স্থানীয় মক্তব থেকে এই প্রতিষ্ঠানটি ১৯৮২ সালে ইবতেদায়ী মাদ্রাসা হয়ে ১৯৯৮ সালে ফাজিল শ্রেণীতে পাঠ দান করার অনুমতি লাভ করে।[১]
Remove ads
অবস্থান
নামকরণ ও ইতিহাস
মোহাম্মদপুরের জহুরী মহল্লায় জনাব গোলাম মোস্তফা ও স্থানীয়দের উদ্যোগে গড়ে উঠে গাউছিয়া ইসলামিয়া ফাযিল (ডিগ্রী) মাদরাসা। প্রথম দিকে মসজিদের বারান্দায় মক্তবের মাধ্যমে ছাত্র ছাত্রীদের শিক্ষা দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ১৯৭৯ সালে মক্তবকে মসজিদ থেকে আলাদা করে একটি টিনশেড ঘর নির্মাণ করা হয়। ১৯৮৭ সালে মাদরাসাটিকে দাখিল পর্যায়ে উন্নীত করে বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের আওতাভূক্ত হয়। ১৯৯৩ এর ১লা জুলাই প্রতিষ্ঠানটি এম.পি.ও ভুক্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক তালিকাভুক্ত হয় এবং ১৯৯৫ সালে আলিম ও ১৯৯৮ সালে এতে ফাযিল শ্রেণি খোলা হয়।
Remove ads
অবকাঠামো
মকতবের জন্য ১৯৭৯ সালে নির্মিত টিনশেড ঘর দিয়েই ইবতেদায়ী মাদরাসার কার্যক্রম শুরু হয়। মাদরাসার জন্য বরাদ্দকৃত জমির পরিমাণ ছিল ১৩ শতক। মসজিদের পাশ ঘেঁষে দক্ষিণ পাশেই ছিল এর অবস্থান। মকতব ও পরবর্তীকালে ইবতেদায়ীর ঘরটি ছিল পূর্বমুখী করে ঠিক পশ্চিম পাশে অবস্থিত। এরপর ১৯৮৭ সালে দাখিলের কার্যক্রম শুরুর প্রাক্কালে মাদরাসার জায়গায় নির্দিষ্ট ভাড়ার বিনিময়ে একটি ঘর মাদরাসার তহবিল হতে ক্রয় করে মাদরাসায় একীভূত করা হয়। এরপর ১৯৯৫-৯৬ অর্থ বছরে সরকারের ফ্যাসিলিটিজ বিভাগ হতে একাডেমিক ভবন নির্মাণের জন্য ১৭,০৭,৮৫১ টাকা বরাদ্দ হয়। পরবর্তীতে অধ্যক্ষের কার্যালয়সহ পূর্ব পাশের তিন তলা বিশিষ্ট বর্ধিত অংশটি নির্মিত হয়। ২০১৫ সালে মাদরাসাটিকে ৬তলা বানানোর কাজ শুরু হয়।
সাফল্য
২০০১ সালে এ প্রতিষ্ঠানটি ভাল ফলাফলের জন্য ‘জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ’ উপলক্ষে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ‘শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান’ সনদ লাভ করে। ২০০৫ সালের দাখিল পরীক্ষায় সামগ্রিক ফলাফল বিচারে গাউছিয়া মাদরাসা ছিল ঢাকার মধ্যে ৫ম অবস্থানে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads