থাইল্যান্ড জাতীয় ফুটবল দল
From Wikipedia, the free encyclopedia
থাইল্যান্ড জাতীয় ফুটবল দল (থাই: ฟุตบอลทีมชาติไทย, ইংরেজি: Thailand national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে থাইল্যান্ডের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম থাইল্যান্ডের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা থাইল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯২৫ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৫৪ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে।[4] ১৯৪৮ সালের ২০শে আগস্ট তারিখে, থাইল্যান্ড প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; থাইল্যান্ডের ব্যাংককে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে থাইল্যান্ড প্রজাতন্ত্রী চীনের কাছে ৬–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
ডাকনাম | ช้างศึก (যুদ্ধ হাতি) | |||
---|---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | থাইল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | |||
কনফেডারেশন | এএফসি (এশিয়া) | |||
প্রধান কোচ | আকিরা নিশিনো | |||
অধিনায়ক | সিওয়ারাক তেদসুংনোয়েন | |||
সর্বাধিক ম্যাচ | কিয়াতিসুক সেনামুয়াং (১৩৪) | |||
শীর্ষ গোলদাতা | কিয়াতিসুক সেনামুয়াং (৭১) | |||
মাঠ | রাজামঙ্গলা স্টেডিয়াম | |||
ফিফা কোড | THA | |||
ওয়েবসাইট | fathailand | |||
| ||||
ফিফা র্যাঙ্কিং | ||||
বর্তমান | ১১৩ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[1] | |||
সর্বোচ্চ | ৪৩ (সেপ্টেম্বর ১৯৯৮) | |||
সর্বনিম্ন | ১৬৫ (অক্টোবর ২০১৪) | |||
এলো র্যাঙ্কিং | ||||
বর্তমান | ১১০ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[2] | |||
সর্বোচ্চ | ৬২ (জানুয়ারি ২০০১) | |||
সর্বনিম্ন | ১৩৭ (এপ্রিল ১৯৮৫) | |||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | ||||
থাইল্যান্ড ১–৬ প্রজাতন্ত্রী চীন (ব্যাংকক, থাইল্যান্ড; ২০ আগস্ট ১৯৪৮)[3] | ||||
বৃহত্তম জয় | ||||
থাইল্যান্ড ১০–০ ব্রুনাই (ব্যাংকক, থাইল্যান্ড; ২৪ মে ১৯৭১) | ||||
বৃহত্তম পরাজয় | ||||
যুক্তরাজ্য ৯–০ থাইল্যান্ড (মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়া; ৩০ নভেম্বর ১৯৫৬) | ||||
বিশ্বকাপ | ||||
অংশগ্রহণ | ২ (১৯৭০-এ প্রথম) | |||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (১৯৭০, ২০১০) | |||
এএফসি এশিয়ান কাপ | ||||
অংশগ্রহণ | ৭ (১৯৭২-এ প্রথম) | |||
সেরা সাফল্য | তৃতীয় স্থান (১৯৭২) | |||
এএফএফ চ্যাম্পিয়নশিপ | ||||
অংশগ্রহণ | ১২ (১৯৯৬-এ প্রথম) | |||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (১৯৯৬, ২০০০, ২০০২, ২০১৪, ২০১৬) |
৫০,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট রাজামঙ্গলা স্টেডিয়ামে যুদ্ধ হাতি নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন আকিরা নিশিনো এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন বুরিরাম ইউনাইটেডের গোলরক্ষক সিওয়ারাক তেদসুংনোয়েন।
থাইল্যান্ড এপর্যন্ত ২ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে প্রত্যেকবার তারা শুধুমাত্র গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করেছে। অন্যদিকে, এএফসি এশিয়ান কাপে থাইল্যান্ড এপর্যন্ত ৭ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৭২ এএফসি এশিয়ান কাপের তৃতীয় স্থান অর্জন অন্যতম, যেখানে তারা খমের প্রজাতন্ত্রের সাথে ২–২ গোলে ড্র করার পর পেনাল্টি শুট-আউটে ৫–৩ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছে।
কিয়াতিসুক সেনামুয়াং, দুসিত চালেরমসান, তোচতাওয়ান শ্রীপন, সিওয়ারাক তেদসুংনোয়েন এবং তিরাসিল তাংড়ার মতো খেলোয়াড়গণ থাইল্যান্ডের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।