শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ

আবদুল হামিদ

বাংলাদেশের ২০ ও ২১তম রাষ্ট্রপতি উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ

আবদুল হামিদ
Remove ads

মোহাম্মদ আবদুল হামিদ (জন্ম: ১ জানুয়ারি, ১৯৪৪) হলেন একজন বাংলাদেশী প্রবীণ রাজনীতিবিদ ও সাবেক রাষ্ট্রপতি।[][] তিনি বাংলাদেশের ‌২০ ও ২১তম (ব্যক্তি হিসেবে ১৭তম) রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি প্রথম মেয়াদে ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল এবং দ্বিতীয় মেয়াদে তিনি ২১তম রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ সালে।[] তিনি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ মেয়াদী রাষ্ট্রপতি ছিলেন।[] তিনি সপ্তম জাতীয় সংসদে ডেপুটি স্পিকার হিসেবে ১৪ জুলাই, ১৯৯৬ সাল থেকে ১০ জুলাই, ২০০১ সাল পর্যন্ত এবং ১২ জুলাই, ২০০১ সাল থেকে ৮ অক্টোবর, ২০০১ সাল পর্যন্ত স্পিকারের দায়িত্ব পালন করেন। নবম জাতীয় সংসদের স্পিকার হিসাবে ২৫ জানুয়ারি, ২০০৯ সাল থেকে ২৪ এপ্রিল, ২০১৩ সাল পর্যন্তও দায়িত্ব পালন করেছেন।[] প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের অসুস্থতাজনিত কারণে তার মৃত্যুর ৬ দিন পূর্বেই ১৪ মার্চ, ২০১৩ তারিখে তিনি বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে আসীন ছিলেন।

দ্রুত তথ্য মোহাম্মদ আবদুল হামিদ, ২০ ও ২১তম বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ...

১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় তাকে ২০১৩ সালে স্বাধীনতা দিবস পদকে ভূষিত করা হয়।[]

Remove ads

প্রারম্ভিক জীবন

১৯৪৪ সালের ১ জানুয়ারি তারিখে কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার কামালপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মোঃ তায়েব উদ্দিন এবং মাতার নাম তমিজা খাতুন।[] তিনি নিকলী জিঃ সিঃ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মেট্রিকুলেশন পাশ করেন। কিশোরগঞ্জ সরকারি গুরুদয়াল কলেজ থেকে এইচএসসি ও বিএ পাশ করেন। সরকারী গুরুদয়াল কলেজের ভিপি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরামর্শক্রমে ঢাকা সেন্ট্রাল ল' কলেজ থেকে আইনে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। কিশোরগঞ্জ জজ কোর্টে ওকালতি করেছেন। কিশোরগঞ্জ বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ছিলেন বেশ কয়েকবার।

Remove ads

ব্যক্তিগত জীবন

দাম্পত্য জীবনে তিনি স্ত্রী রাশিদা হামিদের সাথে সংসারধর্ম পালন করছেন।[] রাশিদা হামিদ কিশোরগঞ্জ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী। তাদের বড় সন্তান রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দলের সংসদ সদস্য। এছাড়াও তাদের এক ছোট ছেলে রাসেল আহমেদ তুহিন এবং অপর ছোট ছেলে রিয়াদ আহমেদ তুষার এবং এক কন‍্যা স্বর্না হামিদ।

রাজনৈতিক জীবন

সারাংশ
প্রসঙ্গ

আবদুল হামিদ আইনজীবী ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। ১৯৫৯ সালে ছাত্রলীগে যোগদানের মাধ্যমে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। ১৯৬১ সালে আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৬২ সালে ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেয়ার অভিযোগে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার তাকে কারাগারে প্রেরণ করেন।

১৯৬৩ সালে গুরুদয়াল সরকারী কলেজ ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক, ১৯৬৪ সালে কিশোরগঞ্জ মহকুমা ছাত্রলীগের সভাপতি, ১৯৬৫ সালে কিশোরগঞ্জের গুরুদয়াল কলেজ ছাত্র ইউনিয়নের সহসভাপতি এবং ১৯৬৬-১৯৬৭ মেয়াদে অবিভক্ত ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৬৮ সালে ছাত্র আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়ার অভিযোগে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার তাকে পুনরায় কারাগারে প্রেরণ করেন। ১৯৬৯ সালে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন।

তিনি ১৯৭০ সালে তৎকালীন পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে তৎকালীন ময়মনসিংহ-১৮ নির্বাচনী এলাকা থেকে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সর্বকনিষ্ঠ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি বাংলাদেশের প্রথম গণপরিষদের সর্বকনিষ্ঠ সদস্য ছিলেন।

তিনি কিশোরগঞ্জের অন্যতম মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। ১৭ মার্চ ১৯৭১ সালে কিশোরগঞ্জের রথখোলা মাঠে ছাত্র জনসভায় স্বাধীন বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত পতাকা উত্তোলন করেন। ২৬ মার্চ মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি তাতে অংশগ্রহণ করেন।

১৯৭২ সালে তিনি গণপরিষদ সদস্য মনোনীত হন। ৭ মার্চ ১৯৭৩ সালের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে তৎকালীন ময়মনসিংহ-৩০ (বর্তমান কিশোরগঞ্জ-৫) আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[] ৭ মে ১৯৮৬ সালের তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি কিশোরগঞ্জ-৫ আসন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[১০] তিনি ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ সালের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-৫ আসন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[১১]

১২ জুন ১৯৯৬ সালের সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একই আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[১২] ১৩ জুলাই ১৯৯৬ থেকে ১০ জুলাই ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১২ জুলাই ২০০১ থেকে ২৮ অক্টোবর ২০০১ সাল পর্যন্ত জাতীয় সংসদের স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

১ অক্টোবর ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে কিশোরগঞ্জ-৫ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[১৩] ১ নভেম্বর ২০০১ সাল থেকে ২৯ অক্টোবর ২০০৬ সাল পর্যন্ত জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা হিসেবে দায়িত্বপালন করেন।

২৯ ডিসেম্বর ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-৪ আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[১৪] ২৫ জানুয়ারি ২০০৯ সালে তিনি পুনরায় জাতীয় সংসদের স্পিকার মনোনীত হয়ে ২৩ এপ্রিল ২০১৩ সাল পর্যন্ত দায়িত্বপালন করেন।

Remove ads

রাষ্ট্রপতিত্ব

সারাংশ
প্রসঙ্গ

২০তম রাষ্ট্রপতি

কোনরূপ প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই আবদুল হামিদ বাংলাদেশের ২০তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন। ২৯ এপ্রিল, ২০১৩ তারিখে অনুষ্ঠিতব্য রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থীরূপে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন ২১ এপ্রিল তারিখে। অতঃপর এ নির্বাচনে অন্য কোন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল না করায় ও প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাইপূর্বক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবুদ্দিন আহমদ ২০ এপ্রিল তারিখে তাঁকে দেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত ঘোষণা করেন।[১৫] এর ফলে তিনি জাতীয় সংসদের ইতিহাসে দ্বিতীয় স্পিকার হিসেবে দেশের তৃতীয় অবস্থান থেকে প্রথম অবস্থানে উন্নীত হলেন ও তার স্পিকার পদটি শূন্য হয়ে যায়। তার পূর্বে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাস ১৯৯১ সালের ৫ম জাতীয় সংসদের স্পিকার থাকাকালীন রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন।[১৬] নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি ২৪ এপ্রিল, ২০১৩ তারিখে ভারপ্রাপ্ত স্পিকার এ এম এম শওকত আলী কাছ থেকে শপথ গ্রহণের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।[১৭]

Thumb
মোহাম্মদ আবদুল হামিদ ৭ জুন ২০১৫ তারিখে বঙ্গভবনে প্রধানমন্ত্রী মোদি এর সাথে বৈঠক করেন

২১তম রাষ্ট্রপতি (পুনঃনির্বাচিত)

আবদুল হামিদ ২০১৮ সালের ৭ই ফেব্রুয়ারি ধারাবাহিকভাবে দ্বিতীয় মেয়াদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন এবং ২৪শে এপ্রিল ২১তম (পুনঃ নির্বাচিত) রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন।[১৮] ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব থেকে অবসর গ্রহণ করেন।[১৯] তিনি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘতম রাষ্ট্রপতি ছিলেন।[২০]

Thumb
ভারতীয় সেনাপ্রধান, জেনারেল বিপিন রাওয়াত ১ এপ্রিল, ২০১৭-এ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের সাথে সাক্ষাত করছেন
Remove ads

নির্বাচনী ইতিহাস

৫ আগস্ট ২০২৪ পরবর্তী

সারাংশ
প্রসঙ্গ

২০২৪ সালের আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পরে ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে তার বিরুদ্ধে আন্দোলনকারীদের উপর হামলার অভিযোগে মামলা হয়েছিল, যদিও তাকে সে মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়নি।[২১][২২] ফেব্রুয়ারিতে বুলডোজার কর্মসূচি চলাকালে আব্দুল হামিদের বাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।[২৩]

দেশত্যাগ ও প্রতিক্রিয়া

৮ মে ২০২৫ আব্দুল হামিদের দেশত্যাগের খবর প্রকাশিত হয়।[২৪] অভিবাসন কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে বলে যে, চিকিৎসার জন্য তিনি থাইল্যান্ডের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছেন।[২১] আরও বলা হয়, পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) কর্মকর্তারা বলছে, তার (আবদুল হামিদ) দেশত্যাগে আদালতের নিষেধাজ্ঞা কিংবা কোনো বাহিনীর আপত্তি ও নিষেধাজ্ঞা না থাকায় তাকে দেশত‍্যাগে বাধা দেওয়া হয়নি, এছাড়াও অভিবাসন কর্তৃপক্ষ জানায়, আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে দেশ ত্যাগের নিষেধাজ্ঞা না থাকায় তাকে চিকিৎসার জন্য যেতে দেওয়া হয়েছে।[২৫] হান্নান মাসুদ দাবি করেন যে, সরকারের ক্ষমতাসীন লোকদের অনুমতিতে বিশেষ করে রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন চুপ্পুর ফোন কলে তাকে বিচারের মুখোমুখি করার আগেই নিরাপদে দেশত্যাগ করার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়।[২৬] খবর প্রকাশিত হওয়ার পরপরই গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা শুরু হয়। যুগান্তরের একটি প্রতিবেদনে দাবী করা হয় তার নিরাপদে দেশ ত্যাগ করার বিষয়ে সরকারপক্ষের অনেক লোকই অপ্রকাশ্যভাবে জড়িত ছিল, এছাড়াও আব্দুল হামিদ এসময় বাধাহীনভাবে ভিআইপি টার্মিনাল ব্যবহার করেছেন, প্রায় ৪ ঘণ্টা বিমানবন্দরে ছিলেন।[২৭] এ ঘটনায় উত্তেজনার পর সরকার জড়িত হিসেবে ১ জনকে (অতিরিক্ত পুলিশ সুপার) প্রত্যাহার ও ২ জনকে বরখাস্ত করে।[২৮] নুরুল হক নুর, ফরহাদ মজহার, মাহফুজ আলম, গণ অধিকার পরিষদসহ অনেকে এর প্রতিবাদ করেন।[২৯][৩০][৩১][৩২] এসময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন যে, আব্দুল হামিদের দেশ তাদের সাথে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনতে না পারলে তিনি পদত্যাগ করবেন।[৩৩] সারজিস আলম বলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন, এটা সরকারের বড় ব্যর্থতা, এ জন্য সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ইউনূসআসিফ নজরুলকে জবাবদিহি করা উচিত।[৩৪] এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় ৮ মে ২০২৫ রাতে একটি গণমাধ্যমকে আসিফ নজরুল বলেন, আওয়ামী লীগ বা তার অঙ্গসংগঠনকে নিষিদ্ধ করার সম্ভাবনা রয়েছে।[৩৫][৩৬] সন্ধ্যায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা সৈয়দপুর বিমানবন্দরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গাড়িবহর আটকে বিক্ষোভ করে ও সাবেক রাষ্ট্রপতি কীভাবে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে জানতে চান।[৩৭] আব্দুল হামিদকে জুলাই হত্যাকাণ্ডের সাথে সংশ্লিষ্ট হিসেবে বিচারের আওতায় না এনে তার আগেই নিরাপদে দেশ ত্যাগ করতে দেওয়ার প্রতিবাদে ৮ মে ২০২৫ রাতে হাসনাত আবদুল্লাহ প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করার পর্যন্ত ঘেরাও কর্মসূচির ডাক দেন, যাতে এনসিপি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারাসহ আরো অনেকে যোগ দেন।[৩৮] সাবেক রাষ্ট্রপতির দেশে ফিরে আসা সাবেক রাষ্ট্রপতি মো: আব্দুল হামিদ চিকিৎসা শেষে গত ৮ই জুন ২৫ইং দিবাগত রাতে বাংলাদেশ ফিরে আসেন। তখন তার সাথে ছিলেন তার ছোট ছেলে ও তার শ্যালক। সাবেক এ রাষ্ট্রপতির ফিরে আসা নিয়ে নানা স্থানে নানা গুঞ্জন উঠেছে।

Remove ads

প্রাপ্তি

আবদুল হামিদকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১৩ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করা হয়।[৩৯] কিশোরগঞ্জ জেলায় তার নামে রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ মেডিকেল কলেজ নামক একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।[৪০] ২০২৩ সালে তার নামানুসারে একটি সেনানিবাসের নামকরণ করা হয়।[৪১]

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Loading related searches...

Wikiwand - on

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.

Remove ads