Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
ইথিওপিয়া জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Ethiopia national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ইথিওপিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম ইথিওপিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইথিওপিয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৫২ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৫৭ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে।[5] ১৯৪৭ সালের ৫ই ডিসেম্বর তারিখে, ইথিওপিয়া প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; ফরাসি সোমালিল্যান্ডে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে ইথিওপিয়া ফরাসি সোমালিল্যান্ডকে ৫–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।
ডাকনাম | ওয়ালিয়া ইবেক্স | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | ইথিওপিয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | ক্যাফ (আফ্রিকা) | ||
প্রধান কোচ | উবেতু আবাতে | ||
অধিনায়ক | শিমেলিস বেকেলে | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | শিমেলিস বেকেলে (৫৭) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | গেতানেহ কেবেদে (২৭) | ||
মাঠ | আদ্দিস আবাবা স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | ETH | ||
ওয়েবসাইট | theeff | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৪৪ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[1] | ||
সর্বোচ্চ | ৮৬ (সেপ্টেম্বর ২০০৬[2]) | ||
সর্বনিম্ন | ১৫৫ (ডিসেম্বর ২০০১[2]) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৪০ ২২ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[3] | ||
সর্বোচ্চ | ৪০ (জানুয়ারি ১৯৬৮[4]) | ||
সর্বনিম্ন | ১৪৬ (সেপ্টেম্বর ২০১৯[4]) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
ফরাসি সোমালিল্যান্ড ০–৫ ইথিওপিয়া (ফরাসি সোমালিল্যান্ড; ৫ ডিসেম্বর ১৯৪৭)[4] | |||
বৃহত্তম জয় | |||
ফরাসি সোমালিল্যান্ড ২–১০ ইথিওপিয়া (ইথিওপিয়া; ১ মে ১৯৫৪)[4] | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
ইরাক ১৩–০ ইথিওপিয়া (ইর্বিদ, জর্ডান; ১৮ আগস্ট ১৯৯২) | |||
আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্স | |||
অংশগ্রহণ | ১০ (১৯৫৭-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (১৯৬২) |
২৪,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট আদ্দিস আবাবা স্টেডিয়ামে ওয়ালিয়া ইবেক্স নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন উবেতু আবাতে এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন মিস্র লিলমাকাসসাহের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় শিমেলিস বেকেলে।
ইথিওপিয়া এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সে ইথিওপিয়া অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ১টি (১৯৬২) শিরোপা জয়লাভ করেছে।
আনোয়ার সিরাজ, দেগু দেবেবে, আদানে গির্মা, শিমেলিস বেকেলে এবং গেতানেহ কেবেদের মতো খেলোয়াড়গণ ইথিওপিয়ার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ১৯৯৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে ইথিওপিয়া তাদের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ অবস্থান (১ম) অর্জন করে এবং ২০১৩ সালের জুন মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ২২তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে ইথিওপিয়ার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১ম (যা তারা সর্বপ্রথম ১৯৫৮ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ২০। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৪২ | অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা | ১০৭২.৬৬ | |
১৪৩ | সুরিনাম | ১০৭১.৮৫ | |
১৪৪ | ইথিওপিয়া | ১০৬৮.৭৯ | |
১৪৫ | বতসোয়ানা | ১০৬৪.৫ | |
১৪৬ | ইন্দোনেশিয়া | ১০৬৪.০১ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৩৮ | ৫ | মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র | ১৩০৬ |
১৩৯ | ১৪ | মালয়েশিয়া | ১৩০৪ |
১৪০ | ২২ | ইথিওপিয়া | ১৩০৩ |
১৪০ | ১১ | সুরিনাম | ১৩০৩ |
১৪২ | ১০ | লেবানন | ১২৯৭ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৩৪ | |||||||||||||||
১৯৩৮ | |||||||||||||||
১৯৫০ | |||||||||||||||
১৯৫৪ | |||||||||||||||
১৯৫৮ | ফিফা দ্বারা প্রবেশাধিকার প্রত্যাখ্যান | ফিফা দ্বারা প্রবেশাধিকার প্রত্যাখ্যান | |||||||||||||
১৯৬২ | উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ০ | ২ | ২ | ৪ | ||||||||
১৯৬৬ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৭০ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৭ | ৭ | ||||||||
১৯৭৪ | ৫ | ১ | ৩ | ২ | ৬ | ৫ | |||||||||
১৯৭৮ | ২ | ০ | ০ | ২ | ১ | ৫ | |||||||||
১৯৮২ | ২ | ০ | ১ | ১ | ০ | ৪ | |||||||||
১৯৮৬ | ২ | ০ | ১ | ১ | ৪ | ৫ | |||||||||
১৯৯০ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৯৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৬ | ১ | ১ | ৪ | ৩ | ১১ | ||||||||
১৯৯৮ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
২০০২ | উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ১ | ০ | ১ | ২ | ৪ | ||||||||
২০০৬ | ২ | ০ | ১ | ১ | ১ | ৩ | |||||||||
২০১০ | নিষিদ্ধের কারণে অযোগ্য ঘোষিত | অযোগ্য ঘোষিত | |||||||||||||
২০১৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | ১০ | ৫ | ২ | ৩ | ১৪ | ১০ | ||||||||
২০১৮ | ৪ | ১ | ০ | ৩ | ৭ | ৭ | |||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | ০/২১ | ৪১ | ১০ | ১০ | ২২ | ৪৭ | ৬৫ |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.