নরওয়েতে ইসলাম
From Wikipedia, the free encyclopedia
খ্রীষ্টধর্মের পর নরওয়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম ইসলাম। ২০১৯ সালের হিসাবে, স্ট্যাটিকস নরওয়ে মতে নরওয়েতে বসবাসকারী ১৭৫,৫০৭ মুসলমানরা মোট জনসংখ্যার ৩.২৯%।[2] এই সংখ্যা উৎসের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। ২০১১ সালের মার্কিন সরকারের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি এক পরিসংখ্যান অনুসারে নরওয়ের ইসলামিক জামাতগুলির ১২১,০৯৫ সদস্য নিবন্ধিত হয়েছে, যা জনসংখ্যার প্রায় ২.৩%।[3] পিউ গবেষণা কেন্দ্র অনুমান করেছে যে ২০১০ সালে নরওয়েজীয়োদের মধ্যে ৩.৭% মুসলমান ছিল[4] এবং ২০১৬ সালে ৫. ৭%ছিল।[5]
৯০–১০০% |
|
৭০–৮০% | কাজাখস্তান |
৫০–৭০% | |
৩০–৫০% | উত্তর মেসেডোনিয়া |
১০–২০% |
|
৫–১০% | |
৪–৫% | |
২–৪% | |
১–২% |
|
< ১% |
|
নরওয়ের বেশিরভাগ মুসলমান হলেন সুন্নি, উল্লেখযোগ্য শিয়া মুসলিমও বসবাস করে। ৫৫% বাসিন্দা অসলো এবং আকারসুসের কাউন্টিতে বাস করে। নরওয়েতে ইসলাম অনুসারী মানুষের সংখ্যা সম্পর্কে বিশেষজ্ঞগের অনুমান মতে ১,২০,০০০ (২০০৫)[6] থেকে ১,৬৩,০০০ (২০০৯) এর মধ্যে পরিবর্তিত হয়।[7] এখানে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠের অভিবাসী পটভূমি রয়েছে, যেখানে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত নরওয়েজিয়ানরা সবচেয়ে দৃশ্যমান এবং সুপরিচিত দল। নরওয়েতে ইসলামে কিছু বিখ্যাত ধর্মান্তরিত ব্যক্তিও রয়েছে যার মধ্যে রয়েছে জাতিগত নরওয়েজিয়ান ব্যক্তি ইউসেফ-আল নাহি এবং ভেগার্ড বর্জোস, তারা উভয়েই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের কার্যক্রমের জন্য সুপরিচিত, বিশেষ করে যখন সংখ্যালঘুদের প্রতি সহিষ্ণুতা এবং অধিকারের কথা আসে। নরওয়ের অন্যান্য বিখ্যাত মুসলমানদের মধ্যে রয়েছেন ফাতিমা আলমানিয়া, হাদিয়া তাজিক এবং সুমায়া জির্দে আলী।[8]