শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ

বাংলাদেশের জনমিতি

দেশের জনমিতি উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ

বাংলাদেশের জনমিতি
Remove ads

বাংলাদেশের জনসংখ্যা ২০২২ জনশুমারি অনুযায়ী জুন, ২০২২ পর্যন্ত বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬,৫১,৫৮,৬১৬ ( ১৬ কোটি ৫১ লক্ষ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন)।[] এটি বিশ্বের ৮ম বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশ। এখানে জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১,১১৯ জন, যা সারা পৃথিবীতে সর্বোচ্চ (কিছু দ্বীপ ও নগর রাষ্ট্র বাদে)। এখানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৩৭%[] । বাংলাদেশে পুরুষ ও নারীর অনুপাত ১০০.৩:১০০[]। দেশের অধিকাংশ মানুষ শিশু ও তরুণ বয়সী (০–২৫ বছর বয়সীরা মোট জনসংখ্যার ৬০%, ৬৫ বছরের বেশি বয়সীরা মাত্র ৬%)। এখানকার পুরুষ ও মহিলাদের গড় আয়ু ৭২.৩ বছর।[] জাতিগতভাবে বাংলাদেশের ৯৮% মানুষ বাঙালি। বাকি ২% মানুষ বিহারী বংশদ্ভুত, অথবা বিভিন্ন উপজাতির সদস্য। পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় ১৩টি উপজাতি রয়েছে। এদের মধ্যে চাকমা উপজাতি প্রধান। পার্বত্য চট্টগ্রামের বাইরের উপজাতি গুলোর মধ্যে গারোসাঁওতাল উল্লেখযোগ্য। দেশের ৯৮% মানুষের মাতৃভাষা বাংলা, যা বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা। সরকারি কাজ কর্মে ইংরেজিও ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে ১৯৮৭ সাল হতে কেবল বৈদেশিক যোগাযোগ ছাড়া অন্যান্য সরকারি কর্মকাণ্ডে বাংলা ভাষাকে প্রাধান্য দেয়ার চেষ্টা শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের জনগোষ্ঠীর প্রধান ধর্মবিশ্বাস ইসলাম (৯০.৪%)।[] এরপরেই রয়েছে হিন্দু ধর্ম(৮.৫%), বৌদ্ধ (০.৬%), খ্রীস্টান (০.৩%) এবং অন্যান্য (০.১%)।[] মোট জনগোষ্ঠীর ২১.৪% শহরে বাস করে, বাকি ৭৮.৬% গ্রামাঞ্চলের অধিবাসী। সরকারী ও বেসরকারী উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফলে দারিদ্র বিমোচন ও জনসাস্থ্যে অনেক অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের জনসংখ্যার এক বিশাল অংশ দারিদ্র সীমার নিচে বাস করে। মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় অর্ধেক দৈনিক মাত্র ১ মার্কিন ডলার আয় করে (২০০৫)।[] আর্সেনিক জনিত বিষক্রিয়া বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা।[] এছাড়া বাংলাদেশে ম্যালেরিয়াডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাব রয়েছে। ২০১৭ এর পরে এরোগ আর দেখা য়ায় না বলেই চলে। ২০০৫ সালের হিসাবে বাংলাদেশে স্বাক্ষরতার হার প্রায় ৪১%।[১০] ইউনিসেফের ২০০৪ সালের হিসাবে পুরুষদের মধ্যে স্বাক্ষরতার হার ৫০% এবং নারীদের মধ্যে ৩১%।[১১] তবে সরকারের নেয়া নানা কর্মসূচীর ফলে দেশে শিক্ষার হার বাড়ছে। এর মধ্যে ১৯৯৩ সালে শুরু হওয়া শিক্ষার বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচী সবচেয়ে বেশি সাফল্য অর্জন করেছে।[১২] এছাড়া মেয়েদের শিক্ষার জন্য প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক পর্যায়ে বৃত্তি প্রদান কর্মসূচী নারীশিক্ষাকে এগিয়ে নিচ্ছে।[১৩]

দ্রুত তথ্য বাংলাদেশের জনমিতি, জনসংখ্যা ...
Remove ads

জনসংখ্যা

বাংলাদেশ বিশ্বের ৮ম বৃহত্তম জনবহুল দেশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০১৯ সালের উপাত্ত অনুযায়ী যা ১৮ কোটি ৫৭ লাখ[১৪]

জনশুমারি

সারাংশ
প্রসঙ্গ
Thumb
বাংলাদেশের বয়স ও লিঙ্গ পিরামিড,২০০৫
Thumb
বাংলাদেশের জনসংখ্যার পিরামিড।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো দ্বারা সর্বশেষতম দশকের জনশুমারিটি পরিচালিত হয়েছিলো ২০২২ সালে।[১৫]

Thumb
বাংলাদেশের ভূখণ্ডের জনতাত্ত্বিক বিবর্তন (১৯০০-২০১০)
আরও তথ্য জনগণনার তারিখ, জনগণনায় প্রাপ্ত জনসংখ্যা (মিলিয়ন) ...

জাতিসংঘের অনুমান[১৭]

আরও তথ্য মোট জনসংখ্যা (মিলিয়ন), বয়ঃভিত্তিক জনসংখ্যা ০–১৪ (%) ...

জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার

Thumb
২০১৭ সালের ঢাকা'র পল্টন এলাকার ছবি

গত ১৯৬০ এবং ১৯৭০ এর দশকে বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার অনেক বেশি ছিলো। কিন্তু তার পরবর্তী সময়ে এই জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার হ্রাস পেতে দেখা গেছে। [১৭]

জনসংখ্যার ঘনত্ব

জাতিসংঘের জনসংখ্যা জরিপ ২০২০ অনুযায়ী, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা প্রায় ১৮৬,৮৯৩,৮৩০ জন এবং দেশের আয়তন ১,৪৭৬১০  km2। বড় দেশগুলির মধ্যে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি। বাংলাদেশের প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১২৬৫ জন লোক বাস করে।

বাংলাদেশের শহর ও গ্রাম

বাংলাদেশের বৃহত্তম শহর ঢাকাসহ (রাজধানী) দেশের সব বড় বড় মেগাসিটিগুলোতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ বসবাস করলেও এখনও এদেশের বেশিরভাগ মানুষ গ্রামাঞ্চলে বাস করে।

শহুরে বসবাসরত জনসংখ্যার হার:মোট জনসংখ্যার ৩৬.৮৭ % (২০১৯ সালের হিসাবে)
গ্রামে বসবাসরত জনসংখ্যার হার: ৬৩.১৩ %
জনসংখ্যার ঘনত্বের ভিত্তিতে বাংলাদেশ একটি নগর দেশ হিসাবে বিবেচিত হয়।
Remove ads

শিক্ষা

Thumb
বাংলাদেশের জেলাভিত্তিক স্বাক্ষরতার হার

২০১৯ এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বাক্ষরতার হার ৭৪.৭০ শতাংশ। তার মধ্যে ৭৬.৬৭ শতাংশ পুরুষ ও ৭১.৯৫ শতাংশ নারী।

শিক্ষা ব্যবস্থা

Thumb
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার চার্ট

বাংলাদেশের মূল শিক্ষা ব্যবস্থাটি তিন স্তরে বিভক্ত:

  • প্রাথমিক পর্যায় (শ্রেণি ১ম –৫ম)[১৮]
  • মাধ্যমিক স্তর (৬ষ্ঠ – ১০ম):[১৯]
  • উচ্চ স্তর

বাংলাদেশের বিদ্যালয়ের সকল স্তরে শিক্ষার্থীরা ইংরেজি বা বাংলা ভাষায় তাদের শিক্ষা গ্রহণ করে থাকে। বেসরকারী স্কুলগুলিতে ইংলিশ-ভিত্তিক অধ্যয়ন মিডিয়া ব্যবহার করার ঝোঁক রয়েছে যখন সরকারি পৃষ্ঠপোষক স্কুলগুলি বাংলা ব্যবহার করে।

Thumb
Cadets in a classroom

ক্যাডেট কলেজবাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ক্যাডেট কলেজগুলো মূলত বাংলাদেশ মিলিটারি দ্বারা পরিচালিত হয়। সমস্ত ক্যাডেট কলেজগুলিতে শৃঙ্খলা বাধ্যতামূলক। ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ ১৯৫৮ সালে চট্টগ্রাম জেলার ফৌজদারহাট এ প্রতিষ্ঠাকৃত বাংলাদেশের প্রথম ক্যাডেট কলেজ। বর্তমানে বাংলাদেশে ১২ টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে যার মধ্যে তিনটি মেয়েদের জন্য । এছাড়া উচ্চ শিক্ষার জন্য বাংলাদেশে অনেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে ৪৪ টি সরকারী, ১০১ টি বেসরকারী এবং ০৩ আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।

সম্ভাব্য আয়ুষ্কাল

মোট জনসংখ্যা: ৭২.৭ বছর (২০১৮)[২০]
পুরুষ : ৭১.১ বছর
মহিলা : ৭৪.৪ বছর
আরও তথ্য সময়কাল, সম্ভব আয়ুষ্কাল (বছর) ...

উৎস : জাতিসংঘ বিশ্ব জনসংখ্যা সম্ভাবনা রিপোর্ট[২১]

এইচআইভি/এইডস্

প্রবণতার হার = ২০০১ সাল : ০.১% এর কম (প্রাপ্তবয়স্ক, বিশ্বে ১০২ তম); ২০১৪ সাল : ০.০১%

এইচআইভি/এইডস্ রোগ নিয়ে বেচে থাকা ব্যক্তির সংখ্যা = ২০০৭ সাল : ১২,০০০ (বিশ্বে ৮৫ তম)

এইচআইভি/এইডস্ রোগে মৃত ব্যক্তির সংখ্যা = ২০০৭ সাল : ৫০০ জনের কিছু কম (বিশ্বে ৮৭ তম); ২০১৪ সাল : প্রায় ৭০০ জন

প্রধান সংক্রামক রোগ সমূহ

ঝুঁকির মাত্রা: উচ্চ
খাদ্য বা পানি বাহিত রোগ সমূহ : ব্যাকটেরিয়া বা প্রোটোজোয়াল ডাইরিয়া, হেপাটাইটিস এ ও ই , এবং টাইফয়েড জ্বর
ভেক্টরবোর্ন রোগ: কিছু স্থান ডেঙ্গু জ্বরম্যালেরিয়া রোগের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে।
পানি বাহিত রোগ: লেপটোস্পিরোসিস
প্রাণি বাহিত রোগ: জলাতঙ্ক (২০০৫)
Remove ads

জনসংখ্যার ধর্মভিত্তিক বিভাজন

বাংলাদেশের প্রধান ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলির জনসংখ্যা প্রবণতা(১৯৫১–২০২২)

আরও তথ্য ধর্মীয় গোষ্ঠী, জনসংখ্যা % ১৯৫১. ...
বাংলাদেশের ধর্ম সমূহ (২০১১)[২৫][২৬]
  1. ইসলাম (৯০.৪%)
  2. হিন্দু (৮.৫%)
  3. বৌদ্ধ (০.৬%)
  4. খ্রিস্টান (০.৪%)
  5. অন্যান্য/নাস্তিক (০.১%)
আরও তথ্য ধর্ম, জনসংখ্যা ...

২০১১ এর আদমশুমারী অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৪৯,৭৭২,৩৬৪ জন।[২৮]

Remove ads

জাতিগত গোষ্ঠী

সারাংশ
প্রসঙ্গ
Thumb
ঢাকার চকবাজারে ইফতার মার্কেট।

বাংলাদেশের জাতিগত গোষ্ঠী সমূহ

আরও তথ্য বাংলাদেশের জাতিগোষ্ঠী ...

বাংলাদেশের বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠ নৃ-ভাষাতাত্বিক গোষ্ঠী হচ্ছে বাঙালি (প্রায় ৯৮.৫ %)। মূলত বাঙ্গালি জাতিগোষ্ঠির জন্যই এই দেশটির নামকরণ হয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্বের সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালিরা বাংলাদেশেই বসবাস করে। বাংলাদেশর পাশাপাশি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশেও বিপুল সংখ্যক বাঙ্গালি জাতিগোষ্ঠি বসবাস করে,তাছাড়া ভারত'র আসামত্রিপুরা প্রদেশেও বেশকিছু সংখ্যক বাঙ্গালি বসবাস করে।

বাঙ্গালি জাতিগোষ্ঠীর মানুষ ছাড়াও আরো বেশকিছু ক্ষুদ্র নৃ-তাত্বিক গোষ্ঠীর মানুষও বাংলাদেশে বসবাস করে। তাদের মধ্যে গারো, চাকমা, রাখাইন, মারমা, মাইতি, ত্রিপুরা, তঞ্চঙ্গ্যা, সান্থালস, বিহারি, ওরাওস, মুন্ডা এবং রোহিঙ্গা অন্যতম।

পার্সিয়ান এবং ইরানি জাতিগোষ্ঠীর মানুষ বহুযুগ আগে থেকেই বাংলাদেশের চট্টগ্রাম অঞ্চলে বসবাস করে আসছে, তারা বিভিন্ন ব্যবসায় কাজে চট্টগ্রামে এসে এখানেই বসতি স্থাপন করে। এরা ছাড়াও বিপুল সংখ্যক পাকিস্তানিও এই অঞ্চলে বসবাস করে, মূলত ১৯৪৮ সালের পাক-ভারত বিভাজনের পর দীর্ঘ ২৩ বছর এই বাংলাদেশের মাটিতে পাকিস্তান আধিপত্যের সময়ই তারা এখানে এসে বসতি স্থাপন করে। কালের প্রবাহে এইসব ইরানি ও পাকিস্তানিরা চট্টগ্রামের সমাজ ব্যবস্থার সাথে মিশে গেছে এবং চাটগাঁইয়া সংস্কৃতি ধারণ করেছে এবং প্রভাবিত করেছে।

বিহারীরা হচ্ছে উর্দুভাষী, অবাঙালি যারা বিহার রাজ্য এবং উত্তর ভারতের অন্যান্য অংশ থেকে ১৯৪৭ সালের ভারতীয় উপমহাদেশ বিভক্তির সময় চলে এসেছিলো তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) - এ । এরা মূলত ঢাকা এবং রংপুর অঞ্চলে এসে বসতি স্থাপন করে। এদের সংখ্যা প্রায় ৩০০,০০০। একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধে তাদের অনেকেই পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো, কারণ তারা সমাজের উচ্চ স্তরের অবস্থান হারাতে চায়নি। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর কয়েক লক্ষ মানুষ পাকিস্তানে ফিরে গিয়েছিলো এবং যারা রয়ে গিয়েছিলো তাদের শরণার্থী শিবিরে বন্দি করা হয়। বাংলাদেশপাকিস্তান সরকার কর্তৃক তাদের নাগরিকত্ব থেকে বঞ্চিত করায় আন্তর্জাতিক শরণার্থী সংগঠন তাদের "অবহেলিত ও রাষ্ট্রহীন" বলে অভিহিত করেছে। বাংলাদের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী হয়েছে, এই শিবিরগুলিতে বিহারীদের দুই প্রজন্মের জন্মও হয়েছে, কিন্তু তারা পাকিস্তান ফিরে যেতে পারেনি। নির্দিষ্ট সংখ্যক বিহারিদের ২০০৮ সালে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব এবং ভোটাধিকার দেওয়া হয়েছিলো।

১৯৮১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে বসবাসরত উপজাতির সংখ্যা প্রায় ৮৯৭,৮২৮ জন। এই উপজাতিগুলি পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং ময়মনসিংহ, সিলেট এবং রাজশাহী’র আশেপাশের অঞ্চলে বসবাস করে। তারা চীন-তিব্বতি বংশোদ্ভুত এবং তাদের সামাজিক, ধর্মীয়, ভাষা এবং বিকাশের রীতিনীতি ও স্তর উল্লেখযোগ্যভাবে পৃথক। তারা তিব্বতি-বর্মণ ভাষাতে কথা বলে এবং বেশিরভাগ বৌদ্ধ বা হিন্দু ধর্মাম্বলি। বাংলাদেশের চারটি বৃহত্তম উপজাতি হলো চাকমা, মারমা, টিপ্পেরাস, তঞ্চঙ্গ্যা এবং ম্রোস।এছাড়া রাজশাহী এবং দিনাজপুরে সাঁওতাল, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চলে খাসিয়া, গারো এবং খাজোনরা বসবাস করে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে কক্সবাজারের কাছে মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় প্রদান করা হয়েছে ।

Remove ads

অভিবাসী ও প্রবাসী

সারাংশ
প্রসঙ্গ

অভিবাসী

জাতিসংঘরে মতে, বাংলাদেশে ১,৫০০,৯২১ জন আন্তর্জাতিক অভিবাসী রয়েছে ২০১৭ এর হিসাব অনুযায়ী।

বাংলাদেশে আগত অভিবাসীরা সাধারণত সবচেয়ে বেশি যে দেশগুলো থেকে এসেছে সেগুলি হলো :

আরও তথ্য বাংলাদেশে ২০১৭ সালের আন্তর্জাতিক অভিবাসী ...

প্রবাসী

একই সাথে,জাতিসংঘ ২০১৭ সালে বাংলাদেশ থেকে প্রবাসী হিসাবে বিদেশে যাওয়া লোকের সংখ্যাও গণনা করেছে । ২০১৭ সালে বাংলাদেশ থেকে প্রবাসী হিসাবে ৪,৪৯৯,৯৯৯ জন ব্যাক্তি বিদেশে গমন করেছে ।

বাংলাদেশী প্রবাসীরা সাধারণত সবচেয়ে বেশি যে দেশগুলিতে বসবাস করছে সেগুলি হলো :

আরও তথ্য ২০১৭ সালের আন্তর্জাতিক বাংলাদেশী প্রবাসী ...
Remove ads

ভাষা

আরও তথ্য বাংলাদেশের ভাষা সমূহ (২০১১) ...
Remove ads

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন

Loading related searches...

Wikiwand - on

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.

Remove ads