২০২০ উয়েফা সুপার কাপ উয়েফা দ্বারা আয়োজিত উয়েফা সুপার কাপের ৪৫তম সংস্করণ ছিল, যেটি একটি বার্ষিক ফুটবল ম্যাচ। এই ম্যাচে প্রধান দুটি ইউরোপীয় ক্লাব প্রতিযোগিতা, উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ এবং উয়েফা ইউরোপা লীগের চ্যাম্পিয়ন দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। এই ম্যাচে ২০১৯–২০ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের চ্যাম্পিয়ন জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ (যারা ফাইনালে ফরাসি ক্লাব পারি সাঁ-জেরমাঁকে ১–০ হারিয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের শিরোপা জয়লাভ করেছিল) এবং ২০১৯–২০ উয়েফা ইউরোপা লীগের চ্যাম্পিয়ন স্পেনীয় ক্লাব সেভিয়া (যারা ফাইনালে ইতালীয় ক্লাব ইন্টার মিলানকে ৩–২ হারিয়ে উয়েফা ইউরোপা লীগের শিরোপা জয়লাভ করেছিল) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। এই ম্যাচটি ২০২০ সালের ২৪শে সেপ্টেম্বর তারিখে হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের পুশকাশ এরিনায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[5]

দ্রুত তথ্য বায়ার্ন মিউনিখ, সেভিয়া ...
২০২০ উয়েফা সুপার কাপ
অতিরিক্ত সময় পর
তারিখ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ (2020-09-24)
ম্যাচসেরাথমাস মুলার (বায়ার্ন মিউনিখ)[1]
রেফারিঅ্যান্থনি টেইলর (ইংল্যান্ড)[2]
দর্শক সংখ্যা১৫,১৮০[3]
আবহাওয়াআংশিক মেঘাচ্ছন্ন রাত
২০ °সে (৬৮ °ফা)
৬০% আর্দ্রতা[4]
বন্ধ

এই ম্যাচটি মূলত ২০২০ সালের ১২ই আগস্ট তারিখে পর্তুগালের পোর্তুর এস্তাদিও দু দ্রাগাওয়ে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল;[6][7] তবে ইউরোপে করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীর কারণে ২০১৯–২০ মৌসুমের ক্লাব প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলা পিছিয়ে দেওয়ার কারণে, উয়েফার নির্বাহী কমিটি পর্তুগালকে চ্যাম্পিয়নস লীগ ফাইনাল আয়োজনের দায়িত্ব প্রদান করে এবং এই ম্যাচে স্থগিত করে পরবর্তীতে বুদাপেস্টে স্থানান্তরিত করে।[8][9]

২০২০ সালের ২০শে আগস্ট তারিখে ৫৫টি সদস্যের সাথে আলোচনার পরে,[10] উয়েফার কার্যনির্বাহী কমিটি ২০২০ সালের ২৫শে আগস্ট তারিখে উয়েফা সুপার কাপকে একটি পাইলট ম্যাচ হিসেবে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, যেখানে স্টেডিয়ামের ধারণক্ষমতা হ্রাস করে ৩০% দর্শক সরাসরি খেলা উপভোগ করতে পারবে। এটিই করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীর কারণে দর্শক প্রবেশাধিকারে বাঁধা প্রদান করার পর দর্শকের সম্মুখে উয়েফা দ্বারা আয়োজিত প্রথম ম্যাচ ছিল।[11]

বায়ার্ন মিউনিখ অতিরিক্ত সময় পর ম্যাচটি ২–১ গোলের ব্যবধানে ম্যাচটি এবং উয়েফা সুপার কাপের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল।[1]

দল

আরও তথ্য দল, বাছাইপর্ব ...
দলবাছাইপর্বপূর্ববর্তী অংশগ্রহণ
জার্মানি বায়ার্ন মিউনিখ ২০১৯–২০ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের চ্যাম্পিয়ন ৪ (১৯৭৫, ১৯৭৬, ২০০১, ২০১৩)
স্পেন সেভিয়া ২০১৯–২০ উয়েফা ইউরোপা লীগের চ্যাম্পিয়ন ৫ (২০০৬, ২০০৭, ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬)
বন্ধ
^১ : বোল্ড দ্বারা উক্ত আসরের চ্যাম্পিয়ন নির্দেশিত।

মাঠ

এস্তাদিও দু দ্রাগাও উয়েফা সুপার কাপের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ম্যাচটি আয়োজন করার পরিকল্পনা করেছিল।[12] এই মাঠটি ইতিপূর্বে উয়েফা ইউরো ২০০৪ এবং ২০১৯ উয়েফা নেশনস লীগ ফাইনাল আয়োজন করেছে। সামগ্রিকভাবে পোর্তু শহর এবং পর্তুগাল ইতিপূর্বে একটি সুপার কাপের আয়োজন করেছিল, যেটি হচ্ছে ১৯৮৭ ইউরোপীয় সুপার কাপ। উক্ত ম্যাচের দ্বিতীয় লেগটি বর্তমানে ধ্বংস হয়ে যাওয়া এস্তাদিও দাস আন্তাসে আয়োজিত হয়েছিল।

এটি উয়েফা ক্লাব প্রতিযোগিতার ইতিহাসে হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের পুশকাশ এরিনায় অনুষ্ঠিত প্রথম ফাইনাল ছিল। বুখারেস্ট শহরটি ইতিপূর্বে ২০১৯ উয়েফা নারী চ্যাম্পিয়নস লীগ ফাইনাল আয়োজন করেছিল; যেটি গ্রুপামা এরিনায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এস্তাদিও দু দ্রাগাও হতে পুশকাশ এরিনায় স্থানান্তরিত হওয়ার পূর্বে, এই স্টেডিয়ামটি উয়েফা ইউরো ২০২০-এর অন্যতম আয়োজক হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পাশাপাশি ২০২২ উয়েফা ইউরোপা লীগ ফাইনালের আয়োজক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিল, যা পরবর্তীতে ২০২৩ সালে স্থানান্তর করা হয়েছে।[8][13]

আয়োজক নির্বাচন

২০২০ সালে উয়েফা সুপার কাপের মাঠটি বাছাই করার জন্য উয়েফা কর্তৃক ২০১৭ সালের ৮ই ডিসেম্বর তারিখে একটি উন্মুক্ত নিলাম প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছিল। আগ্রহ প্রকাশের জন্য অ্যাসোসিয়েশনগুলো ২০১৮ সালের ১২ই জানুয়ারি পর্যন্ত সময় পেয়েছিল এবং ২০১৮ সালের ২৯শে মার্চ তারিখের মধ্যে নিলামের সকল কাগজপত্র জমা দিতে হয়েছিল। উয়েফা ইউরো ২০২০-এর আয়োজক অ্যাসোসিয়েশনগুলোকে এই ম্যাচের জন্য নিলাম করার অনুমতি প্রদান করা হয়নি।

২০১৮ সালের ১৫ই জানুয়ারি তারিখে, উয়েফা এক ঘোষণায় জানায় যে, ৯টি অ্যাসোসিয়েশন ২০২০ উয়েফা সুপার কাপ আয়োজনে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।[14]

আরও তথ্য দেশ, স্টেডিয়াম ...
২০২০ উয়েফা সুপার কাপের নিলামে অংশ নেওয়া অ্যাসোসিয়েশন
দেশস্টেডিয়ামশহরধারণক্ষমতাটীকা
 আলবেনিয়াএরিনা কম্বেতারেতিরানা২২,৫০০
 বেলারুশদিনামো স্টেডিয়ামমিনস্ক২২,০০০
 ফিনল্যান্ডঅলিম্পিক স্টেডিয়ামহেলসিঙ্কি৩৬,০০০
 ফ্রান্সআলিয়ঁজ রিভিয়েরানিস৩৫,৬২৪
 ইসরায়েলস্যামি ওফার স্টেডিয়ামহাইফা৩০,৮৭০
 কাজাখস্তানকেন্দ্রীয় স্টেডিয়ামআলমাটি২৩,৮০৪
 মলদোভাজিমব্রু স্টেডিয়ামকিশিনাউ১০,৪০০প্রত্যাহার, নিলামের কাগজপত্র জমা দেয় নি[15]
 উত্তর আয়ারল্যান্ডউইন্ডসর পার্কবেলফাস্ট১৮,৪৩৪
 পর্তুগালএস্তাদিও দু দ্রাগাওপোর্তু৫০,০৩৩এছাড়াও ২০২০ উয়েফা ইউরোপা লীগ ফাইনালের নিলামে অংশগ্রহণ করেছিল
বন্ধ

২০১৮ সালের ২৪শে মে তারিখে, ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে আয়োজিত উয়েফার নির্বাহী কমিটির এক সভায় এস্তাদিও দু দ্রাগাও এই ম্যাচ আয়োজনের জন্য নির্বাচিত হয়েছিল।[16][6] পরবর্তীতে ২০২০ সালের ১৭ই জুন তারিখে, উয়েফার কার্যনির্বাহী কমিটির এক সভায় এই ম্যাচটি বুদাপেস্টের পুশকাশ এরিনায় স্থানান্তর করা হয়েছিল।[8]

প্রাক-ম্যাচ

টিকিট

২০২০ সালের ৯ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সাধারণের জন্য টিকিট বিক্রয় করা হয়েছিল।[17] তদুপরি, প্রতিটি দলের সমর্থকদের জন্য ৩,০০০টি টিকিট বরাদ্ধ করা হয়েছিল। এই ম্যাচের জন্য সর্বমোট ১৫,৫০০টি টিকিট বিক্রয় করা হয়েছিল।[18] এই ম্যাচের জন্য ম্যাচ চলাকালীন সামাজিক দূরত্ব এবং মুখে মাস্ক পরাসহ কঠোর স্বাস্থ্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছিল। বিদেশ থেকে আগত টিকিটধারীদের প্রবেশের তিন দিনের মধ্যে সার্স-কোভ-২ পিসিআর পরীক্ষায় নেতিবাচক ফলাফল অধিকার করতে হয়েছিল এবং ৭২ ঘন্টার মধ্যে দেশ ছেড়ে চলে যেতে হয়েছিল।

হাঙ্গেরীয় সরকার জোর দিয়ে জানিয়েছিল যে, এই ম্যাচটিতে অংশ নেওয়া নিরাপদ হবে, তবুও তারা দর্শকদের উপস্থিতির সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছিল। হাঙ্গেরীয় রাজনীতিবিদ ইলদিকা বোরবালি এই খেলাটিকে একটি "অগ্রহণযোগ্য পরীক্ষা" বলে অভিহিত করেছেন, অন্যদিকে বাভারিয়ার মন্ত্রী মার্কাস সাডার এই ম্যাচটি "কোভিড-১৯ ছড়ানোর জন্য হটবেড" হিসেবে আখ্যায়িত করে বায়ার্ন ভক্তদের ভ্রমণ না করার আহবান জানিয়েছেন। হাঙ্গেরীয় মেডিকেল চেম্বারের উপদেষ্টা, মহামারী বিশেষজ্ঞ আন্দ্রেস সিলিক বলেছেন যে, চেম্বার এটিকে ভুল হিসেবে মনে করেছে। এবং তিনি বলেন যে এটি "অপ্রয়োজনীয় ঝুঁকি যুক্ত করবে" এবং "[দর্শকদের প্রবেশে] অনুমতি দেওয়া উচিত নয়"।[19]

কর্মকর্তা

২০২০ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর তারিখে, উয়েফা এই ম্যাচের রেফারি হিসেবে ইংরেজ রেফারি অ্যান্থনি টেইলরের নাম ঘোষণা করেছিল। টেইলর ২০১৩ সাল থেকে ফিফা রেফারি দায়িত্ব পালন করছেন এবং ইতিপূর্বে তিনি ২০১৪ উয়েফা সুপার কাপ, ২০১৫ উয়েফা ইউরোপা লীগ ফাইনাল, ২০১৬ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ ফাইনাল এবং উয়েফা ইউরো ২০১৬ ফাইনালের অতিরিক্ত সহকারী রেফারির দায়িত্ব পালন করেছেন। সহকারী রেফারি হিসেবে গ্যারি বেসউইক এবং অ্যাডাম নান, ভিডিও সহকারী রেফারি (ভিএআর) হিসেবে স্টুয়ার্ট অ্যাটওয়াল এবং সহকারী ভিএআর হিসেবে পল টিয়ার্নি কাজ করেছিলেন। ইসরায়েলের রেফারি ওরেল গ্রিনফেল্ড চতুর্থ রেফারির দায়িত্ব পালন করেছিলেন।[2]

ম্যাচ

সারাংশ

ডেভিড আলাবা পেনাল্টি অঞ্চলে ইভান রাকিতিচকে অবরুদ্ধ করার ফলে সেভিলা ম্যাচের ১৩তম মিনিটে একটি পেনাল্টি পেয়েছিল; লুকাস ওকাম্পোস পেনাল্টি স্পট হতে গোলবারের বাম কোণে শুট করে সেভিয়াকে ম্যাচে ১–০ এগিয়ে নিয়েছিল। অতঃপর ৩৪তম মিনিটে লেয়ন গোরেৎস্কা রবার্ত লেভানদোস্কির কাছ থেকে পাওয়া বলটি পায়ের পার্শ্বভাগ দিয়ে শুট করে গোলবারের বাম কোণে জড়ানোর মাধ্যমে ম্যাচটি ১–১ গোলের সমতায় ফিরিয়ে এনেছিলেন।[20] অতঃপর ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে আর কোন গোল না হওয়ার ফলে ম্যাচটি অতিরিক্ত সময়ে গড়িয়েছিল। পরবর্তীতে ১০৪তম মিনিটে সেভিয়ার গোলরক্ষক ইয়াসিন বুনুর ফেরত পাঠানো বলটি বায়ার্ন মিউনিখের বদলি খেলোয়াড় হাবি মার্তিনেসের করা হেডার থেকে ফিরে এসে গোলবারের বাম কোণে জড়ানোর মাধ্যমে বায়ার্ন মিউনিখ ২–১ গোলের ব্যবধানে ম্যাচটি জয়লাভ করেছিল।[21]

বিস্তারিত

চ্যাম্পিয়নস লীগ বিজয়ী দলকে প্রশাসনিক কাজের জন্য "স্বাগতিক" দল হিসেবে নির্দেশ করা হয়েছে।

আরও তথ্য বায়ার্ন মিউনিখ, ২–১ (অ.স.প.) ...
বন্ধ
পুশকাশ এরিনা, বুদাপেস্ট
দর্শক সংখ্যা: ১৫,১৮০[3]
Thumb
Thumb
Thumb
Thumb
বায়ার্ন মিউনিখ[4]
Thumb
Thumb
Thumb
Thumb
সেভিয়া[4]
গোজার্মানি মানুয়েল নয়ার (অধি:)
রা.ব্যা.ফ্রান্স বঁজামাঁ পাভার
সে.ব্যা.২১ফ্রান্স লুকাস এরনঁদেজহলুদ কার্ড ৯০+১'৯৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৯৯'
সে.ব্যা.জার্মানি নিকলাস জুলে
লে.ব্যা.২৭অস্ট্রিয়া ডেভিড আলাবাহলুদ কার্ড ১২'১১২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ১১২'
সে.মি.১৮জার্মানি লেয়ন গোরেৎস্কা৯৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৯৯'
সে.মি.জার্মানি ইয়োজুয়া কিমিশ
রা.উ.১০জার্মানি লিরয় জানে৭০তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭০'
অ্যা.মি.২৫জার্মানি থমাস মুলার
লে.উ.জার্মানি সের্জ নাব্রি
সে.ফ.পোল্যান্ড রবার্ত লেভানদোস্কি
বদলি:
গো২৬জার্মানি সভেন উলরাইশ
গো৩৫জার্মানি আলেক্সান্ডার নুবেল
১৭জার্মানি জেরোম বোয়াটেং১১২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ১১২'
৪১মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ক্রিস রিচার্ডস
স্পেন হাবি মার্তিনেস৯৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৯৯'
১১ফ্রান্স মিকায়েল কুইজঁস
১৯কানাডা আলফোন্সো ডেভিস৯৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৯৯'
২৪ফ্রান্স করঁতাঁ তোলিসো৭০তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭০'
৩০জার্মানি আড্রিয়ান ফাইন
৪০জার্মানি মালিক টিলমান
৪২ইংল্যান্ড জামাল মুসিয়ালা
১৪নেদারল্যান্ডস ইয়োশুয়া জির্কজে
ম্যানেজার:[টীকা 1]
জার্মানি হান্স-ডিটার ফ্লিক
গো১৩মরক্কো ইয়াসিন বুনু
রা.ব্যা.১৬স্পেন হেসুস নাবাস (অধি:)
সে.ব্যা.২০ব্রাজিল দিয়েগো কার্লোস
সে.ব্যা.১২ফ্রান্স জুল কুন্দেহলুদ কার্ড ৫৫'
লে.ব্যা.১৮স্পেন সের্হিও এস্কুদেরোহলুদ কার্ড ১১৯'
সে.মি.স্পেন হোয়ান হোর্দানহলুদ কার্ড ৪৫+১'৯৪তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৯৪'
সে.মি.২৫ব্রাজিল ফের্নান্দোহলুদ কার্ড ৭০'
সে.মি.১০ক্রোয়েশিয়া ইভান রাকিতিচ৫৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫৬'
রা.ফ.স্পেন সুসো৭৩তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৩'
সে.ফ.নেদারল্যান্ডস লুক ডে ইয়ং৫৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫৬'
লে.ফ.আর্জেন্টিনা লুকাস ওকাম্পোস
বদলি:
গোচেক প্রজাতন্ত্র তমাশ ভাৎসলিক
গো৩১স্পেন হাবি দিয়াস
স্পেন সের্হি গোমেস
সার্বিয়া নেমানিয়া গুদেলিয়৭৩তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৩'
১৪স্পেন অস্কার
১৯আর্জেন্টিনা মার্কোস আকুনিয়া
২১স্পেন অলিবের তোরেস৫৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫৬'
২২আর্জেন্টিনা ফ্রাঙ্কো বাসকেস৯৪তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৯৪'
১১স্পেন মুনির
১৫মরক্কো ইউসুফ আন-নাসিরি৫৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫৬'
২৪স্পেন কার্লোস ফের্নান্দেস
২৯স্পেন ব্রায়ান হিল
ম্যানেজার:[টীকা 2]
স্পেন হুলেন লোপেতেগি

ম্যান অফ দ্য ম্যাচ:
থমাস মুলার (বায়ার্ন মিউনিখ)[1]

সহকারী রেফারি:[2]
গ্যারি বেসউইক (ইংল্যান্ড)
অ্যাডাম নান (ইংল্যান্ড)
চতুর্থ রেফারি:[2]
ওরেল গ্রিনফেল্ড (ইসরায়েল)
ভিডিও সহকারী রেফারি:[2]
স্টুয়ার্ট অ্যাটওয়াল (ইংল্যান্ড)
সহকারী ভিডিও সহকারী রেফারি:[2]
পল টিয়ার্নি (ইংল্যান্ড)

ম্যাচের নিয়ম[23]

  • ৯০ মিনিট
  • ৩০ মিনিট অতিরিক্ত সময় (যদি প্রয়োজন হয়)
  • পেনাল্টি শুট-আউট (যদি ফলাফল সমতায় থাকে)
  • ১২ জন বদলি খেলোয়াড়
  • সর্বোচ্চ ৩ জন বদলি খেলোয়াড়, অতিরিক্ত সময়ে চতুর্থ বদলি খেলোয়াড় প্রবেশ করানো যাবে

পরিসংখ্যান

আরও তথ্য পরিসংখ্যান, বায়ার্ন মিউনিখ ...
বন্ধ

আরো দেখুন

  • ২০২০ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ ফাইনাল
  • ২০২০ উয়েফা ইউরোপা লীগ ফাইনাল
  • ২০২০ উয়েফা নারী চ্যাম্পিয়নস লীগ ফাইনাল

টীকা

  1. বায়ার্ন মিউনিখের ক্রীড়া পরিচালক হাসান সালিহামাদজিচকে ৬৪তম মিনিটে একটি হলুদ কার্ড দেখানো হয়েছিল।[22]
  2. সেভিয়ার সহকারী ম্যানেজার পাবলো সান্সকে ৯২তম মিনিটে একটি হলুদ কার্ড দেখানো হয়েছিল।[22]

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Wikiwand in your browser!

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.

Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.

Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.