শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
টাংস্টেন
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
টাংস্টেন (ইংরেজি: Tungsten , লাতিন: Wolfram, উলফ্রাম নামেও পরিচিত) একটি মৌলিক পদার্থ যার চিহ্ন( Symbol ) W ও পারমাণবিক সংখ্যা ৭৪। টাংস্টেন একটি দৃঢ়, দুষ্প্রাপ্য ধাতু। প্রকৃতিতে একে বিশুদ্ধ মৌল রূপে পাওয়া যায় না, তবে আকরিক যৌগ হিসেবে পাওয়া যায়। এর প্রধাণ আকরিক দুইটি-- উলফ্রামাইট ও শিলাইট। টাংস্টেনকে মৌল হিসেবে চিহ্ণিত করা হয় ১৮৭১ সালে এবং প্রথম নিষ্কাশন করা হয় ১৮৭৩ সালে[৪][৫]। বিশুদ্ধ টাংস্টেন অত্যন্ত দৃঢ়, কিন্তু নমনীয়। এর গলনাংক ৩,৬৯৫ কেলভিন, যা মৌলসমূহের মধ্যে সর্বোচ্চ।

বিদ্যুত-বাতির ফিলামেন্ট, এক্স-রে টিউবের টার্গেট ও ফিলামেন্ট ও টিআইজি ওয়েল্ডিং-এর ইলেকট্রোড হিসেবে টাংস্টেন-জাত শংকরের বহুল প্রচলন রয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্রের ছেদন-ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্যও টাংস্টেন ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন টাংস্টেন যৌগ রাসায়নিক বিক্রিয়ায় প্রভাবক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
Remove ads
প্যাটেন্ট বিতর্ক
মার্কিন পদার্থবিদ উইলিয়াম কুলিজ জেনারেল ইলেকট্রিক কোম্পানিতে কর্মরত অবস্থায় বৈদ্যুতিক বাতির ফিলামেন্ট হিসেবে নমনীয় টাংস্টেন তৈরির প্রক্রিয়া আবিষ্কার করেন এবং ১৯১৩ সালে (মার্কিন পেটেন্ট ১০,৮২,৯৩৩ ) এর পেটেন্ট লাভ করেন। ১৯২৮ সালে মার্কিন আদালতের সিদ্ধান্তে পেটেন্টটি বাতিল হয়ে যায়[৬][৭]।
তথ্যসূত্র
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads