শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীদের তালিকা

উইকিমিডিয়ার তালিকা নিবন্ধ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীদের তালিকা
Remove ads

এই নিবন্ধটি বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীবৃন্দের তালিকা সম্পর্কিত।[][]

Thumb
Thumb
  • বামে: প্রধানমন্ত্রীর সিল
  • ডানে: প্রধানমন্ত্রী ব্যবহৃত পতাকা
Thumb
Thumb
Thumb
Thumb
Remove ads

প্রধানমন্ত্রীদের তালিকা

সারাংশ
প্রসঙ্গ
রাজনৈতিক দল

চিহ্ন

কর্তব্যরত অবস্থায় মৃত্যু

  ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী


আরও তথ্য #, নাম (জন্ম-মৃত্যু) ...

সময়রেখা

মুহাম্মদ ইউনূসফখরুদ্দীন আহমদফজলুল হকইয়াজউদ্দিন আহম্মেদলতিফুর রহমানশেখ হাসিনামুহাম্মদ হাবিবুর রহমানখালেদা জিয়াকাজী জাফর আহমেদমওদুদ আহমেদমিজানুর রহমান চৌধুরীআতাউর রহমান খানশাহ আজিজুর রহমানমশিউর রহমানমোঃ মনসুর আলীশেখ মুজিবুর রহমানতাজউদ্দীন আহমেদ
Remove ads

প্রধানমন্ত্রীর সমমর্যাদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের তালিকা

সারাংশ
প্রসঙ্গ

বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা হলো গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক বা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান যিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারে থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সময়ে নির্বাচিত সরকারের থেকে আরেক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে সরকার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। একটি নির্বাচিত সরকারের প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার প্রায় সমতুল্য প্রধান উপদেষ্টার নির্বাহী ক্ষমতা কিছু সাংবিধানিক সীমাবদ্ধতার মাধ্যমে সীমাবদ্ধ করা হয়। অন্যান্য উপদেষ্টাদের সাথে তাকেও রাজনৈতিকভাবে নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের মধ্য থেকে নির্বাচন করা হতো যাতে সমস্ত প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে গ্রহণযোগ্যতা পায়।

চিহ্ন

  ভারপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টা
আরও তথ্য ক্রম, নাম (জন্ম–মৃত্যু) ...
Remove ads

প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক

প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক (Chief Martial Law Administrator – CMLA) ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে এক সামরিক পদ, যা সাধারণত সামরিক অভ্যুত্থান বা জরুরি অবস্থার সময়ে ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকা সামরিক নেতারা ধারণ করতেন। এ পদধারী ব্যক্তি কার্যত রাষ্ট্রপ্রধানের ক্ষমতা ভোগ করতেন এবং সামরিক আইন জারি করে দেশ পরিচালনা করতেন।

বাংলাদেশে এ পদটি কয়েকবার ব্যবহৃত হয়েছে

বাংলাদেশে এই পদ লাভকারী ব্যক্তিরা হলেন:

  • মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ (১৯৭৫): একটি সামরিক অভ্যুথান সংঘটিত করার পর চার দিন এই পদে ছিলেন। এরপর কর্নেল আবু তাহেরের নেতৃত্বে সংঘটিত আরেকটি অভ্যুত্থানের পর নিহত হন।
  • বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম (১৯৭৫–৭৬): বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্বপালনের সময় এই পদে ছিলেন।
  • মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান (১৯৭৬-৭৯): সামরিক আইন উঠিয়ে নেয়ার আগ পর্যন্ত এই পদে ছিলেন। ১৯৭৭ সালে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেন।
  • লেফটেন্যান্ট জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ (১৯৮২): ১৯৮২-১৯৮৬ পর্যন্ত সামরিক আইন জারিকৃত সময়ে এই পদে ছিলেন।

উপপ্রধানমন্ত্রী

বাংলাদেশের উপ-প্রধানমন্ত্রী হলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের উপ-প্রধান এবং জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদমর্যাদার সংসদ নেতা। একজন উপ-প্রধানমন্ত্রী সাধারণত স্ব-পদ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর অনুপস্থিতিতে মন্ত্রিসভার কার্যভার এর পাশাপাশি যেকোনো স্বতন্ত্র মন্ত্রাণলয়ের দায়িত্বও পালন করতে পারেন। এই পদটি অনিয়মিতভাবে তৈরী করা হয়েছে, প্রতিষ্ঠার পর মাত্র ৯ বার এটি বহাল করা হয়েছিল। এই পদটি সাধারণত রাষ্ট্রপতি শাসন আমলে বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করা যায়। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের কোনো উপ-প্রধানমন্ত্রীর পদ নেই।

Remove ads

উপপ্রধানমন্ত্রীর তালিকা

সারাংশ
প্রসঙ্গ
রাজনৈতিক দল
আরও তথ্য ক্রম, প্রতিকৃতি ...
Remove ads

ঐতিহাসিক তালিকা

সারাংশ
প্রসঙ্গ

অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকার (১৯৭১-১৯৭২)

রাজনৈতিক দল

      বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

আরও তথ্য ক্রম, প্রতিকৃতি ...

পাকিস্তান আমল (১৯৪৭-১৯৭১)

পূর্ব পাকিস্তান সরকার বা পূর্বে পূর্ববঙ্গ সরকার পূর্ববঙ্গ প্রদেশ (পরবর্তীতে পূর্ব পাকিস্তান, এখন বাংলাদেশ) শাসন করত এবং এর প্রাদেশিক রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত ছিল। প্রদেশের প্রধান ছিলেন গভর্নর, যিনি পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক মনোনীত হতেন। পূর্ব পাকিস্তান প্রদেশের প্রধান ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী যিনি পূর্ব পাকিস্তান আইনপরিষদ দ্বারা নির্বাচিত হন।

মুখ্যমন্ত্রীদের তালিকা

রাজনৈতিক দল

      মুসলিম লীগ
      যুক্তফ্রন্ট
      কৃষক প্রজা পার্টি
      বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

আরও তথ্য ক্রম, প্রতিকৃতি ...

গভর্নরগণ

পাকিস্তানের অধিরাজ্যের মধ্যে অধিগ্রহণের পর, পূর্ব পাকিস্তান প্রদেশ (সাবেক পূর্ব বাংলা) একজন আনুষ্ঠানিক গভর্নর এবং একজন পরোক্ষভাবে নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী দ্বারা শাসিত হয়। মে ১৮৫৪ থেকে ১৯৫৫ সালের আগস্ট পর্যন্ত রাজ্যপালের দ্বারা নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করা হয়েছিল এবং কোনও মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন না।

রাজনৈতিক দল

      মুসলিম লীগ
      কৃষক প্রজা পার্টি
      স্বতন্ত্র
      সেনা সমর্থিত
চিহ্ন

  ভারপ্রাপ্ত গভর্নর
আরও তথ্য ক্রম, প্রতিকৃতি ...

ব্রিটিশ বাংলা (১৯৩৫-১৯৪৭)

অফিসটি ভারত সরকারের আইন ১৯৩৫-এর অধীনে তৈরি করা হয়েছিল, যা বাংলাকে একটি দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা প্রদান করেছিল, যার মধ্যে বেঙ্গল লেজিসলেটিভ কাউন্সিল এবং বেঙ্গল লেজিসলেটিভ অ্যাসেম্বলি রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নির্বাহী শাখার দায়িত্বে ছিলেন। বাংলার প্রধানমন্ত্রী লাহোর প্রস্তাব ঘোষণা এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানি আক্রমণ মোকাবেলা সহ প্যান-ইন্ডিয়ান রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।

রাজনৈতিক দল

      কৃষক প্রজা পার্টি
      মুসলিম লীগ

আরও তথ্য ক্রম, নাম ...
Remove ads

আরও দেখুন

টীকা

  1. বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর মর্যাদায় সিনিয়র মন্ত্রী

তথ্যসূত্র

Loading related searches...

Wikiwand - on

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.

Remove ads