শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচন উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচনের জন্য ১১তম সাধারণ নির্বাচন, যা ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করে।[১] ৮ নভেম্বর ২০১৮ সালে নির্বাচন কমিশনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। ঘোষণায় ২৩শে ডিসেম্বর নির্বাচনের তারিখ ঠিক করা হলেও ১২ নভেম্বর পুনঃতফসিলে তা পিছিয়ে ৩০শে ডিসেম্বর নির্ধারিত হয়।[২][৩]
নির্বাচনে বাংলাদেশের বড় দুটি দল, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) নেতৃত্বে গঠিত মহাজোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট জোটসহ বাংলাদেশের নিবন্ধিত সর্বমোট ৩৯টি দল অংশগ্রহণ করে। ১,৮৪৮ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন যার মধ্যে ১২৮ জন স্বতন্ত্র।[৪] এছাড়া গাইবান্ধা-৩ আসনে ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত প্রার্থী ফজলে রাব্বি চৌধুরী ১৯ ডিসেম্বর ২০১৮ সালে নির্বাচনের প্রাক্কালে মৃত্যুবরণ করায় নির্বাচন কমিশন আসনটিতে ভোটগ্রহণ স্থগিত করে, ২৭ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে উক্ত আসনে ভোটগ্রহণের পুনঃতফসিল ঘোষণা করে।[৫]
নির্বাচনে সারাদেশে মোট ভোটার সংখ্যা ১০,৪১,৯০,৪৮০ জন; যার মধ্যে ৫,২৫,৪৭,৩২৯ জন পুরুষ ও ৫,১৬,৪৩,১৫১ জন নারী ভোটার।[৪] ভোটারগণ ৪০,১৯৯টি ভোট কেন্দ্রে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। বাংলাদেশে প্রথমবারের মত ৬টি নির্বাচনী আসনে সম্পূর্ণভাবে ইভিএমে (ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন) ভোট গ্রহণ করা হয়।[৬] ইভিএম ব্যবহার করা আসনগুলো হলো, ঢাকা-৬, ঢাকা-১৩, চট্টগ্রাম-৯, রংপুর-৩, খুলনা-২ ও সাতক্ষীরা-২।
বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে ২০২০ সালের ১১ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের তৈরি প্রতিবেদনে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়নি বলে মন্তব্য করা হয়।[৭] আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ প্রতিবেদনকে একপেশে ও অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেন।[৮]
Remove ads
নির্বাচন ব্যবস্থা
জাতীয় সংসদের ৩৫০টি আসনের বিপরীতে ৩০০ জন সাংসদ সরাসরি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন। ৫০টি আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত থাকে। সংসদের ৩০০টি আসনের মধ্যে অর্ধেকের বেশি অর্থাৎ ১৫১টি বা তার বেশি আসনে যে দল জয়ী হন তারাই সরকার গঠন করেন। জোটগতভাবেও ১৫০টির বেশি আসন নিয়ে সরকার গঠিত হতে পারে। নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হন।
Remove ads
নির্বাচনপূর্ব পরিসংখ্যান ও তথ্য
৩০শে ডিসেম্বর ৩০০ আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের তারিখ ঠিক হলেও ২৯৯টি আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।[৯] গাইবান্ধা-৩ আসনে ২৭শে জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনি তফসিল ঘোষণার সময় মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ছিল ২৮ নভেম্বর, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ২ ডিসেম্বর ও মনোনয়ন প্রত্যাহারের তারিখ ছিল ৯ ডিসেম্বর। ভোটগ্রহণ চলে বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। সারাদেশে নিরাপত্তা বাহিনীর ৬ লাখ ৮ হাজার সদস্য দায়িত্ব পালন করেন।[১০]
অন্যান্য তথ্য:
Remove ads
পটভূমি
সারাংশ
প্রসঙ্গ
এরপূর্বে ২০১৪ সালে বাংলাদেশে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে বিএনপির খালেদা জিয়া নেতৃত্বাধীন প্রধান বিরোধীজোট তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তনের দাবিতে নির্বাচন বর্জন করে।[১৩] যার ফলে ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৩৪টি আসন আওয়ামী লীগ লাভ করে এবং এর মধ্যে ১৫৩টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মহাজোটের প্রার্থীরা নির্বাচিত হন এবং বিভিন্ন মাধ্যমে নির্বাচনটিকে ‘প্রশ্নবিদ্ধ’ হিসেবে বলা হয়েছে।[১৪] এসময় শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার গঠন করে। রওশন এরশাদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টি সংসদে বিরোধীদলের ভূমিকা পালন করে। যদিও এসময়কালে বেশ কয়েকবার বিরোধীদলের ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা হয়েছে। পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় আন্দোলন, সহিংসতা ও বিরোধীদের গ্রেফতারের ঘটনা ঘটে।[১৫]
২০১৭ সালের জুলাইতে বিএনপি ঘোষণা করে যে, তারা একাদশ নির্বাচনে অংশ নেবে তবে তা নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে হতে হবে। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা নিশ্চিত করেন বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে তবে দূর্নীতির মামলায় বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার সাজা হওয়ার পর সেটি পুনরায় অনিশ্চিত হয়ে পরে।[১৬] তবে পরবর্তীতে তারা পুনরায় নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দেয়।[১৭] ২০১৭ ও ২০১৮ সালে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ বেশ কয়েকবার মহাজোট ছাড়ার ঘোষণা দেন কিন্তু ২০১৮ সালের নভেম্বরে তারা নিশ্চিত করে তারা মহাজোটের সঙ্গেই থাকবেন।[১৮]
গণফোরামের সভাপতি ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. কামাল হোসেনকে আহ্বায়ক করে ২০১৮ সালের ১৩ অক্টোবর বিএনপি, গণফোরাম, নাগরিক ঐক্য ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সমন্বয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নামে একটি রাজনৈতিক ঐক্য গঠিত হয়।[১৯] দল চারটি ছাড়াও এতে যোগ দেন তত্ত্ববধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মইনুল হোসেন ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা জাফরুল্লাহ চৌধুরী। ঐক্যফ্রন্ট গঠনের প্রাক্কালে সাবেক রাষ্ট্রপতি একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন বিকল্পধারা বাংলাদেশ এতে যোগ দেওয়ার কথা থাকলেও পরবর্তীতে তাদের যুক্তফ্রন্ট আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটে যোগদান করে।[২০]
দল ও জোটসমূহ
সারাংশ
প্রসঙ্গ
নির্বাচন কমিশনের তথ্যানুযায়ী, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মোট ১ হাজার ৭৩৩ ও সতন্ত্র প্রার্থী রয়েছে ১২৮ জন। সব মিলিয়ে মোট প্রার্থী সংখ্যা ১৮৬১ জন। এরমধ্যে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের ১৬টি দলের প্রার্থীদের কয়েকজন নৌকা প্রতীকে ও বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অধিকাংশ দল ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করে। তবে মহাজোটে থাকলেও এরশাদের জাতীয় পার্টি নিজেদের লাঙল প্রতীকে নির্বাচন করে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ছাড়া নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করে বিকল্পধারার, তরিকত ফেডারেশন ১টি করে আসনে, জাসদ ৩টি আসনে ও ওয়ার্কার্স পার্টি ৫টি আসনে। অন্যদিকে বিএনপি ছাড়া ধানের শীষ প্রতীকে, গণফোরাম ৭টি আসনে, জেএসডি ৪টি আসনে, খেলাফত মজলিস ২টি আসনে, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ও এলডিপি ৪টি করে আসনে, জমিয়াতে উলামায়ে ইসলাম ৩টি আসনে এবং বিজেপি ও কল্যাণ পার্টি ১টি করে আসনে নির্বাচন করে।[১১]
Remove ads
নির্বাচন বর্জন
বিএনপি সহ অন্যান্য দলের সাথে দেশের উল্লেখযোগ্য ইসলাম ভিত্তিক রাজনৈতিক দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এককভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেও নির্বাচনের দিন দুপুর ২টার সময় দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলটি নির্বাচন এবং নির্বাচনী ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে। এবং রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন না থাকায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ২২ জন প্রার্থী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে। তবে নির্বাচনের দিন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল শফিকুর রহমান এক বিবৃতিতে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন।[২১][২২] এছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী সালমা ইসলাম, বিজেপি আন্দালিব রহমান ভোট বর্জন করেন।[২৩][২৪][২৫]
Remove ads
সমালোচনা ও সহিংসতা
সারাংশ
প্রসঙ্গ
২০১৩ সালে বাংলাদেশের হাইকোর্ট ইসলামী রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে যার ফলে দলটি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয়ভাবে প্রার্থী দিতে পারেনি। কিন্তু বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিশ দলীয় জোটে থাকার কারণে তাদের ২২ জন প্রার্থী বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকে মনোনয়ন পান এবং ৩ জন প্রার্থী সতন্ত্র হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেন। এর প্রেক্ষিতে বিভিন্ন মহলে এটি নিয়ে সমালোচনা হয় এবং এক তদন্তের প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, জামায়াত প্রার্থীদের অন্য প্রতীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধা নেই।[২৬] পূর্বে ঐক্যফ্রন্টের আহ্বায়ক কামাল হোসেন বিভিন্ন সময় যদিও জামায়াতকে সাথে নির্বাচন না করার কথা বলেছিলেন। ২৬ ডিসেম্বর তিনি দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস পত্রিকাতে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে বলেন, “নির্বাচনে বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকে জামায়াত নেতাদের মনোনয়ন দেওয়াটা বোকামি। তারা ধানের শীষ নিয়ে প্রার্থী হবে জানলে ঐক্যফ্রন্টের দায়িত্ব নিতাম না।”[২৭]
২০১৮ সালের ৯ থেকে ১২ ডিসেম্বরের মধ্যে ৪৭টি সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় যার মধ্যে ৮ জন ব্যক্তি নিহত হয়েছেন ও ৫৬০ জন আহত হয়েছেন।[২৮] বিএনপি অফিসের দেওয়া তথ্যানুসারে, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত বিরোধী দলসমূহের (যাদের অধিকাংশ বিএনপি, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও বিশ দলীয় জোটের নেতাকর্মী) উপর করা ২৮৩৩ হামলায় ১২,৯২৩ জন আহত হয়েছেন। ৮ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত বিএনপির নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন জেলায় ১৫৭৪টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। একই সময়ে ১৫৫৬৮ জন নেতাকর্মী গ্রেফতার হয়েছেন।[২৯] ডেইলি স্টারের তথ্যানুসারে, ১০ থেকে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করা ৫৬ জন প্রার্থী (যাদের অধিকাংশ বিএনপির) হামলার শিকার হয়েছেন, ১১৯০ জন আহত হয়েছেন ও ৮০০ বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মী গ্রেফতার হয়েছেন।[৩০] ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে সহিংসতায় বিভিন্ন জেলায় ১৫ জন নিহত হয়েছে।[৩১] নির্বাচন প্রসঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেন যে, আগের রাতে ব্যালট বাক্স ভর্তি যা অন্য কোনো দেশে শোনেননি।[৩২][৩৩][৩৪][৩৫]
ইন্টারনেট সেবা বন্ধ
২৯শে ডিসেম্বর বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন মোবাইল ইন্টারনেটে থ্রিজি ও ফোরজি সেবা বন্ধের নির্দেশ দেয় যা ৩১শে ডিসেম্বর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে বলে জানা যায়।[৩৬][৩৭] পরবর্তীতে ২৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় আরেকটি নির্দেশনায় মোবাইল ইন্টারনেট সেবা পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়।[৩৮]
Remove ads
ফলাফল
সারাংশ
প্রসঙ্গ
দল অনুসারে ভোট শতাংশ
- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ[৩৯] (৭৬.৮৮%)
- বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (১২.৩৩%)
- জাতীয় পার্টি (এরশাদ) (৫.০৭%)
- স্বতন্ত্র (৫.৭২%)
দল অনুসারে আসন সংখ্যা
- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ (৮২%)
- জাতীয় পার্টি (এরশাদ) (৭.৬%)
- বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (৩.৩%)
- স্বতন্ত্র (৭%)
সারাংশ
সংসদীয় আসন অনুযায়ী
ফলাফল প্রত্যাখ্যান
নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে ঐক্যফ্রন্টের ড. কামাল হোসেন একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জানান। তিনি বলেন,
সারা বাংলাদেশের প্রায় সব জায়গা থেকে ভোট ডাকাতির খবর এসেছে। প্রায় একশো প্রার্থী নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছে। অবিলম্বে এই প্রহসনের নির্বাচন বাতিল করা হোক। এই নির্বাচনের কথিত ফলাফল আমরা প্রত্যাখ্যান করছি এবং সেই সঙ্গে নির্দলীয় সরকারের অধীনে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পুনঃনির্বাচনের দাবি করছি।[৪০]
Remove ads
প্রতিক্রিয়া
নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।[৪১]
চীনের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী শি চিনফিং শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানান।[৪১]
নেপালের প্রধান মন্ত্রী খড়্গ প্রসাদ শর্মা ওলী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানান।
আরও দেখুন
টীকা
Remove ads
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads